বিরূপ আবহাওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় বোরো আবাদ ব্যাহত হচ্ছে। এতে ফসল বিভিন্ন রোগ-বালাইয়ে আক্রান্ত হচ্ছে। খরার কারণে অতিরিক্ত সেচের ব্যবস্থাসহ বাড়তি উৎপাদন খরচে চাপের মুখে কৃষক।
খরায় শুকিয়ে যাচ্ছে খেত। ধান উৎপাদনের অন্যতম জেলা নওগাঁয় বোরো আবাদ পড়েছে হুমকির মুখে।
কৃষকেরা বলছেন, অনেক এলাকায় নেমে গেছে পানির স্তর। এতে বেড়েছে সেচের খরচ। বাড়তি খরচ দিয়ে ধান উৎপাদন করে কতটুকু লাভ হবে তা নিয়েই এখন দুশ্চিন্তা।
ফরিদপুরেও বোরোর উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খরার মুখে। তাপপ্রবাহের কারণে হলুদ রং ধারণ করেছে ধানের গাছ। বেড়েছে চিটা হওয়ার আশঙ্কা।
মেহেরপুরের কৃষকেরা বলছেন, তাপমাত্রা থেকে ধান রক্ষা করতে একদিন পর পর সেচ দেওয়া হচ্ছে। এতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে।
মেহেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার বলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় বোরো আবাদ ব্যাহত হচ্ছে। এতে ফসল বিভিন্ন রোগ-বালাইয়ে আক্রান্ত হচ্ছে। ধান নষ্ট হওয়ারও আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
লক্ষ্মীপুরে জমিতে সেচ দিয়েও কুলিয়ে উঠতে পারছে না কৃষক। ধানে দেখা দিয়েছে বিভিন্ন রোগ-বালাই।