প্রকাশ : ০৩ জুলাই ২০১৮, ০৭:৪৮ এএমআপডেট : ০৩ জুলাই ২০১৮, ১০:২৫ এএম
বিভাগীয় নগরী হলেও বিনোদন বা ঘুরে বেড়ানোর জন্য এখন তেমন কোনো জায়গা নেই সিলেটে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বেদখল হয়ে গেছে অনেক বিনোদনস্থল। নগরবাসী বলছেন, পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘোরার মত পরিবেশ নেই এগুলোতে।
নগরবাসীর বিনোদনের জন্য ২০০৪ সালে কিন ব্রিজ সংলগ্ন সুরমা নদীর দুই তীরের সৌন্দর্য বর্ধন করে সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু বর্তমানে এই এলাকার একাংশ মাদকাসক্তদের দখলে। বাকি অংশে ট্রাকস্ট্যান্ড, ফুচকা-চটপটি ও চায়ের দোকান। আগে অবসরে এখানে ঘুরতে আসতেন অনেকে--কিন্তু এখন সেই পরিবেশ নেই।
নগরীর আরেক বিনোদন কেন্দ্র জালালাবাদ পার্কের অবস্থাও ভালো নয়। আছে নিরাপত্তা সমস্যাও।
প্রায় ১০ লাখ লোকের সিলেট নগরীতে বিনোদন কেন্দ্রের অভাবের কথা স্বীকার করছেন মেয়র।
বিনোদন কেন্দ্রগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করতে উদ্যোগের পাশাপাশি সবার সচেতনতাও জরুরি বলে মনে করেন জেলা প্রশাসক।
সিলেটবাসী বলছেন, নগরীতে জনসংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী বিনোদন কেন্দ্র বাড়ছে না। তাই নতুন বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ চান তারা।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে ‘মুনশাইন’ নামের কমদামী মদটি তৈরি হচ্ছে এবং প্রতি বছর শত শত মানুষ এই মদ পান করে মারা যাচ্ছে। মদের কার্যকারিতা...
রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সিলেটের বিনোদন কেন্দ্র বেদখল
নগরবাসীর বিনোদনের জন্য ২০০৪ সালে কিন ব্রিজ সংলগ্ন সুরমা নদীর দুই তীরের সৌন্দর্য বর্ধন করে সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু বর্তমানে এই এলাকার একাংশ মাদকাসক্তদের দখলে। বাকি অংশে ট্রাকস্ট্যান্ড, ফুচকা-চটপটি ও চায়ের দোকান। আগে অবসরে এখানে ঘুরতে আসতেন অনেকে--কিন্তু এখন সেই পরিবেশ নেই।
নগরীর আরেক বিনোদন কেন্দ্র জালালাবাদ পার্কের অবস্থাও ভালো নয়। আছে নিরাপত্তা সমস্যাও।
প্রায় ১০ লাখ লোকের সিলেট নগরীতে বিনোদন কেন্দ্রের অভাবের কথা স্বীকার করছেন মেয়র।
বিনোদন কেন্দ্রগুলো অবৈধ দখলমুক্ত করতে উদ্যোগের পাশাপাশি সবার সচেতনতাও জরুরি বলে মনে করেন জেলা প্রশাসক।
সিলেটবাসী বলছেন, নগরীতে জনসংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী বিনোদন কেন্দ্র বাড়ছে না। তাই নতুন বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ চান তারা।
/এম-আই/