সাভারের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বন্ধ হয়েছে দালালের দৌরাত্ম্য
প্রকাশ : ০৭ জুলাই ২০১৮, ১২:৫০ পিএমআপডেট : ০৭ জুলাই ২০১৮, ০১:১৫ পিএম
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালালের দৌরাত্ম্য ও হয়রানির কারণে রোগী প্রায় শূন্যের কোটায় নেমেছিল। তবে এক বছর আগে বদলাতে শুরু করে সেই অবস্থা। কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে হাসপাতালটির ওপর আস্থা ফিরেছে রোগীদের।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালালদের দৌরাত্ম্য ছিল প্রকাশ্য। সেবা পেতে নানা হয়রানি মুখে পড়তে হতো রোগীদের। সেবা সন্তোষজনক না হওয়ায় রোগী কমে যায় হাসপাতালটিতে।
গত বছর পরিস্থিতি বদলানোর উদোগ নেন নতুন কয়েকজন চিকিৎসক। হাসপাতাল জুড়ে লাগানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। নজরদারির কারণে বন্ধ হয়েছে দালালের দৌরাত্ম্য। সবাই সতর্ক হওয়ায় সেবা পেতে আগের মতো আর হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে না রোগীদের।
চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগীদের নির্বিঘ্ন সেবার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন তারা। বিশেষত প্রসূতি সেবার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে গেছে হাসপাতালটি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যার যা ১৫ লাখ মানুষের উপজেলা সাভারের জন্য যথেষ্ট নয় বলে জানালেন সংশ্লিষ্টরা। সক্ষমতা বাড়ানো হলে আরো ভালো সেবা দেয়া সম্ভব বলে মনে করেন তারা।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে দিনে গড়ে ৮শ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। জরুরি বিভাগে চিকিৎসা হয় গড়ে ৫০ থেকে ৬০ জনের।
দেশের পুঁজিবাজার থেকে ২০১০-১১ সালে ২০ হাজার কোটি টাকা বের করে নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি জানান, এর মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা...
সাভারের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বন্ধ হয়েছে দালালের দৌরাত্ম্য
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দালালদের দৌরাত্ম্য ছিল প্রকাশ্য। সেবা পেতে নানা হয়রানি মুখে পড়তে হতো রোগীদের। সেবা সন্তোষজনক না হওয়ায় রোগী কমে যায় হাসপাতালটিতে।
গত বছর পরিস্থিতি বদলানোর উদোগ নেন নতুন কয়েকজন চিকিৎসক। হাসপাতাল জুড়ে লাগানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। নজরদারির কারণে বন্ধ হয়েছে দালালের দৌরাত্ম্য। সবাই সতর্ক হওয়ায় সেবা পেতে আগের মতো আর হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে না রোগীদের।
চিকিৎসকেরা বলছেন, রোগীদের নির্বিঘ্ন সেবার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন তারা। বিশেষত প্রসূতি সেবার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে গেছে হাসপাতালটি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যার যা ১৫ লাখ মানুষের উপজেলা সাভারের জন্য যথেষ্ট নয় বলে জানালেন সংশ্লিষ্টরা। সক্ষমতা বাড়ানো হলে আরো ভালো সেবা দেয়া সম্ভব বলে মনে করেন তারা।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে দিনে গড়ে ৮শ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। জরুরি বিভাগে চিকিৎসা হয় গড়ে ৫০ থেকে ৬০ জনের।
/এন-এইচ/