প্রকাশ : ১৫ জুলাই ২০১৮, ০৪:৫৪ পিএমআপডেট : ১৬ জুলাই ২০১৮, ১০:০৮ এএম
চট্টগ্রামে খুলশীতে নিজ বাসার রিজার্ভ ট্যাংক থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা ও তার মায়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বিকালে মরদেহ দু'টি উদ্ধার করে পুলিশ। স্বজনেরা বলছেন, নির্মাণাধীন বাড়ির জায়গার দখল করতে চাঁদাবাজেরা এ হত্যাকাণ্ড ঘটাতে পারে।
চট্টগ্রাম নগরীর আমবাগানের নির্মানাধীন মেহের মঞ্জিলে মা মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে থাকতেন অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা মেহেরুন নেসা।
মা-বোনকে ফোনে না পেয়ে রোববার সকালে প্রতিবেশীকে খবর নিতে পাঠান মেহেরুনের ভাই মাসুদ। ওই প্রতিবেশী গিয়ে পুরো বাসার মালামাল ছড়ানো-ছিটানো ও আলমারি ভাঙা অবস্থা দেখতে পান। মা-মেয়েকে কোথাও না দেখে খবর দেন থানায়। পুলিশ এসে তল্লাশির পর বাড়ির রিজার্ভ ট্যাংক থেকে উদ্ধার হয় মা-মেয়ের মরদেহ।
স্বজনেরা বলছেন, চারতলা বাড়িটি ২০০৬ সালে নির্মাণ শুরু হলেও স্থানীয় এক চাঁদাবাজের কারণে কাজ বন্ধ ছিল। এ অবস্থায় বাড়িটি গোপনে বিক্রিও করতে চেয়েছিলেন মেহেরুন। খুনের পেছনে চাঁদাবাজদের হাত থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা।
ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোবাইল ফোন ও একটি শাবল আলামত হিসেবে জব্দ করেছে পুলিশ। চাঁদাবাজ চক্র ছাড়াও সম্ভাব্য সব বিষয় মাথায় রেখে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে কর্মকর্তারা।
মেহেরুন নেসারা ছিলেন সাত ভাইবোন। তাদের তিনজন থাকেন বিদেশে, অন্য তিনজন থাকেন দেশের বিভিন্ন জেলায়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করতে তার সরকারি বাসভবনে এসেছেন বিএনপির চার সদস্যদের প্রতিনিধি দল। শনিবার সন্ধ্যায় তারা যমুনায় উপস্থিত হন।
দেশের আর্থিক খাতে কোনো রোডম্যাপ নেই মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী দাবি করেছেন, সবার চিন্তা শুধু নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে। শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে...
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট। এতে মোট ১৮ কোটি ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ৭৩৯ টাকা রয়েছে। আজ...
চট্টগ্রামে পানির ট্যাংকে মিলল মা-মেয়ের মরদেহ
চট্টগ্রাম নগরীর আমবাগানের নির্মানাধীন মেহের মঞ্জিলে মা মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে থাকতেন অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা মেহেরুন নেসা।
মা-বোনকে ফোনে না পেয়ে রোববার সকালে প্রতিবেশীকে খবর নিতে পাঠান মেহেরুনের ভাই মাসুদ। ওই প্রতিবেশী গিয়ে পুরো বাসার মালামাল ছড়ানো-ছিটানো ও আলমারি ভাঙা অবস্থা দেখতে পান। মা-মেয়েকে কোথাও না দেখে খবর দেন থানায়। পুলিশ এসে তল্লাশির পর বাড়ির রিজার্ভ ট্যাংক থেকে উদ্ধার হয় মা-মেয়ের মরদেহ।
স্বজনেরা বলছেন, চারতলা বাড়িটি ২০০৬ সালে নির্মাণ শুরু হলেও স্থানীয় এক চাঁদাবাজের কারণে কাজ বন্ধ ছিল। এ অবস্থায় বাড়িটি গোপনে বিক্রিও করতে চেয়েছিলেন মেহেরুন। খুনের পেছনে চাঁদাবাজদের হাত থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা।
ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোবাইল ফোন ও একটি শাবল আলামত হিসেবে জব্দ করেছে পুলিশ। চাঁদাবাজ চক্র ছাড়াও সম্ভাব্য সব বিষয় মাথায় রেখে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে কর্মকর্তারা।
মেহেরুন নেসারা ছিলেন সাত ভাইবোন। তাদের তিনজন থাকেন বিদেশে, অন্য তিনজন থাকেন দেশের বিভিন্ন জেলায়।
/এম-আই/
/এইচ.এ/