প্রকাশ : ২৬ জুলাই ২০১৮, ০৮:০৫ এএমআপডেট : ২৬ জুলাই ২০১৮, ১০:০৩ এএম
দাঙ্গা-ফ্যাসাদে অশান্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার উরখুলিয়া ও লক্ষ্মীপুর গ্রাম। এসব ঘটনায় কয়েকশ' মানুষ গ্রাম ছাড়া। প্রভাব খাটিয়ে একপক্ষ গ্রামে থাকলেও, অপরপক্ষ লাপাত্তা। অথচ এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রশাসন নির্বিকার বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, ঝগড়া আর খুনখারাবিতে প্রায় ৫ মাস ধরে অশান্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের বিদ্যাকুট ইউনিয়নের উরখুলিয়া আর কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রাম।
উরখুলিয়া গ্রামে রাজ্জাক মিয়া আর হামিদুল হকের গ্রুপের বিরোধ দীর্ঘদিনের। এরই জেরে গত ২৭ এপ্রিল ঝগড়া হয় এই দু'দলের মধ্যে। ঘটনার পর থেকেই হামিদুল হকের গ্রুপের প্রায় ৫'শ লোক গ্রাম ছাড়া।
অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর গ্রামে গত মার্চে আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ে খুন হয় দুলাল মিয়া নামের এক যুবক। এ ঘটনার পরই প্রতিপক্ষের ঘরবাড়িতে একের পর এক তান্ডব ও হামলার ঘটনা ঘটে। গ্রাম ছেড়ে যান হত্যা-হামলায় জড়িতরা। নিরাপত্তাহীনতায় গ্রাম ছেড়ে যায় পরিবারের অন্য সদস্যরাও।
এসব ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে আর্থিক সুবিধা নিয়ে পক্ষপাতের অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা।
তবে অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন নবীনগর থানার ওসি।
নবীনগরের এই দুই গ্রামে দীর্ঘদিনের এ বিরোধ নিরসনে প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ জরুরি বলে মনে করেন স্থানীয়রা।
২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে আল্টিমেটাম দিয়েছে নগরবাসী। ঢাকাবাসীর ব্যানারে আয়োজিত বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে আজ বুধবার এ আল্টিমেটাম দেওয়া...
আকিজ রিসোর্সেস সম্প্রতি অফিসার/ অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।
দাঙ্গা-ফ্যাসাদে অশান্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই গ্রাম
দাঙ্গা-ফ্যাসাদ, ঝগড়া আর খুনখারাবিতে প্রায় ৫ মাস ধরে অশান্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের বিদ্যাকুট ইউনিয়নের উরখুলিয়া আর কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রাম।
উরখুলিয়া গ্রামে রাজ্জাক মিয়া আর হামিদুল হকের গ্রুপের বিরোধ দীর্ঘদিনের। এরই জেরে গত ২৭ এপ্রিল ঝগড়া হয় এই দু'দলের মধ্যে। ঘটনার পর থেকেই হামিদুল হকের গ্রুপের প্রায় ৫'শ লোক গ্রাম ছাড়া।
অন্যদিকে লক্ষ্মীপুর গ্রামে গত মার্চে আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ে খুন হয় দুলাল মিয়া নামের এক যুবক। এ ঘটনার পরই প্রতিপক্ষের ঘরবাড়িতে একের পর এক তান্ডব ও হামলার ঘটনা ঘটে। গ্রাম ছেড়ে যান হত্যা-হামলায় জড়িতরা। নিরাপত্তাহীনতায় গ্রাম ছেড়ে যায় পরিবারের অন্য সদস্যরাও।
এসব ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে আর্থিক সুবিধা নিয়ে পক্ষপাতের অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা।
তবে অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন নবীনগর থানার ওসি।
নবীনগরের এই দুই গ্রামে দীর্ঘদিনের এ বিরোধ নিরসনে প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ জরুরি বলে মনে করেন স্থানীয়রা।
/এম-আই/