'২০২২ সালের মধ্যে ভোলাকে নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করা যাবে'
প্রকাশ : ০৩ অক্টোবর ২০১৮, ০৮:৪৫ এএমআপডেট : ০৩ অক্টোবর ২০১৮, ১২:১৪ পিএম
নদী ভাঙ্গন থেকে ভোলার সাত উপজেলা রক্ষায় চলছে তীরবর্তী একশ' কিলোমিটার এলাকা সংরক্ষণের কাজ। কয়েকটি প্রকল্পের কারণে এরই মধ্যে ৬০ শতাংশ এলাকা নদী ভাঙ্গন থেকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ২০২২ সালের মধ্যে ভাঙ্গন শতভাগ বন্ধ করা যাবে বলে আশা প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের।
দ্বীপজেলা ভোলা বলতে এক সময় পরিচিত ছিল নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হিসেবে। পঞ্চাশের দশক থেকে সেখানে ভাঙ্গনের তীব্রতা বাড়ে। মেঘনা ও তেঁতুলিয়ার ভাঙ্গনে বিলীন হয় বহু ইউনিয়ন, গ্রাম আর জনপদ। ছোট হয়ে আসতে থাকে ৩ হাজার ৪৪৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ভোলা জেলা।
তবে, গত ১০ বছরে ভাঙ্গন রোধে নেয়া কয়েকটি মেগা প্রকল্পের সুফল পেতে শুরু করেছে জেলাবাসী। বিশেষ করে ভোলা শহর রক্ষা প্রকল্প, রাজাপুর-ইলিশা রক্ষা প্রকল্প, শাহবাজপুর গ্যাস ফিল্ড রক্ষা প্রকল্প এবং সদর উপজেলায় আর সি.সি. ব্লক স্থাপনসহ ১৭টি প্রকল্পের ফলে এরই মধ্যে ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পেয়েছে ভোলার বড় একটা অংশ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভোলায় ৩৭৬ কিলোমিটার নদী তীরের বিভিন্ন পয়েন্টের ভাঙ্গন রোধে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নেয়া হয়। এর মধ্যে ৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর উপজেলার বেশ কিছু উপজেলার নদীতীরের ভাঙ্গন বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া, ভাঙ্গন রোধে আরও ২ হাজার ৭৯২ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ চলছে।
ভোলার ছোট ছোট কিছু উপদ্বীপসহ নদীতীরের ১১২ কিলোমিটার এলাকায় এখনও রয়েছে ভাঙ্গনের আশঙ্কা। তবে, ২০২২ সালের মধ্যে এসব বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলসহ পুরো জেলাকে নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করা যাবে বলে আশা করছে পাউবো।
আমরা বাইসাইকেলে দু’চাকা দেখতে অভ্যস্ত। কিন্তু দোতলা সাইকেল তেমনটাই দেখা গেল সাতক্ষীরার চন্দনপুরে। শখের বশে দোতলা বাই-সাইকেল বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন জিয়ারুল ইসলাম। তিনি...
বাংলাদেশের জন্য দুই কিস্তিতে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। একইসঙ্গে, দুই কর্মসূচির চলমান ঋণচুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সংবাদ...
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে চোর সন্দেহে এক কিশোরকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া ইউনিয়নের চর তেলিজান গ্রামে এই ঘটনা হয়। সম্প্রতি ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ...
'২০২২ সালের মধ্যে ভোলাকে নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করা যাবে'
দ্বীপজেলা ভোলা বলতে এক সময় পরিচিত ছিল নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হিসেবে। পঞ্চাশের দশক থেকে সেখানে ভাঙ্গনের তীব্রতা বাড়ে। মেঘনা ও তেঁতুলিয়ার ভাঙ্গনে বিলীন হয় বহু ইউনিয়ন, গ্রাম আর জনপদ। ছোট হয়ে আসতে থাকে ৩ হাজার ৪৪৮ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ভোলা জেলা।
তবে, গত ১০ বছরে ভাঙ্গন রোধে নেয়া কয়েকটি মেগা প্রকল্পের সুফল পেতে শুরু করেছে জেলাবাসী। বিশেষ করে ভোলা শহর রক্ষা প্রকল্প, রাজাপুর-ইলিশা রক্ষা প্রকল্প, শাহবাজপুর গ্যাস ফিল্ড রক্ষা প্রকল্প এবং সদর উপজেলায় আর সি.সি. ব্লক স্থাপনসহ ১৭টি প্রকল্পের ফলে এরই মধ্যে ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পেয়েছে ভোলার বড় একটা অংশ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভোলায় ৩৭৬ কিলোমিটার নদী তীরের বিভিন্ন পয়েন্টের ভাঙ্গন রোধে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নেয়া হয়। এর মধ্যে ৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর উপজেলার বেশ কিছু উপজেলার নদীতীরের ভাঙ্গন বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া, ভাঙ্গন রোধে আরও ২ হাজার ৭৯২ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ চলছে।
ভোলার ছোট ছোট কিছু উপদ্বীপসহ নদীতীরের ১১২ কিলোমিটার এলাকায় এখনও রয়েছে ভাঙ্গনের আশঙ্কা। তবে, ২০২২ সালের মধ্যে এসব বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলসহ পুরো জেলাকে নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করা যাবে বলে আশা করছে পাউবো।
/এইচ.এ/