ইছামতী নদীতে অভিযানের সময় প্রণোদনা দেয়ার দাবি জেলেদের
প্রকাশ : ০৭ অক্টোবর ২০১৮, ০৮:২৭ এএমআপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০১৮, ১০:০৭ এএম
সাতক্ষীরার দেবহাটায় হাজারো পরিবারের উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন ইছামতী নদী। বছরে ৬ মাস নদী থেকে চিংড়ি পোনা সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করেন তারা। তবে মাঝে মাঝেই প্রশাসনের অভিযানের কারণে বিপাকে পড়ে পরিবারগুলো। তাই, অভিযান চলার সময় জেলেদের প্রণোদনা দেয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ।
সাতক্ষীরার দেবহাটায় ইছামতি নদীতে জেলেরা ব্যস্ত পোনা সংগ্রহ ও কেনা-বেচায়। চিংড়ির পোনা ধরেই জীবিকা নির্বাহ করে নদী তীরের পরিবারগুলো। প্রতিদিন তিন থেকে চারশ' টাকা উপার্জন তাদের।
নদী থেকে সংগ্রহ করা এসব পোনা কিনে চিংড়ি ঘেরে ছাড়েন জেলার ঘের মালিকরাও।
তবে মাঝে মাঝে টাস্ক ফোর্সের অভিযানের কারণে পোনা সংগ্রহ করতে পারে না পরিবারগুলো। তাই সেসময় বিকল্প কর্মসংস্থানের দাবি স্থানীয়দের।
তীরবর্তী এসব জেলে পরিবারগুলোকে প্রণোদনা দেয়ার প্রস্তাব সরকারের কাছে পাঠানো হবে বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তারা।
দেবহাটার ভোমরা থেকে কালিগঞ্জের কৈখালি পর্যন্ত ইছামতী নদীর প্রায় পঞ্চাশ কিলোমিটার অংশে চিংড়ির পোনা ধরে পরিবার নিয়ে বেঁচে আছেন কমপক্ষে দশ হাজার মানুষ। সাধারণত বৈশাখ থেকে আশ্বিন মাস পর্যন্ত পোনা ধরেন জেলেরা।
জামালপুরের মাদারগঞ্জে শুরু হয়েছে গ্যাসের অনুসন্ধান। গ্যাসের উপস্থিতি নিয়ে অনেকটাই আশাবাদী বাপেক্স। প্রত্যাশা অনুযায়ী গ্যাস মিললে এ কূপ থেকে দৈনিক গড়ে ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব। এখান...
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে বোমাগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম তথ্য পায় উলার প্যারিশ কাউন্সিল। এরপর ফেব্রুয়ারির শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে খননকাজ শুরু হয়। মাটির নিচে এখনো অনেক...
নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো, দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা এবং পতিত ফ্যাসিস্টদের বিভিন্ন চক্রান্ত প্রতিরোধের দাবিতে বিএনপির ডাকা কর্মসূচি শুরু হচ্ছে আজ। আজ...
ভালোবাসা দিবস (১৪ ফেব্রুয়ারি) উপলক্ষে টিভি পর্দার প্রিয়মুখ এফ এস নাঈম ও নাদিয়া আহমেদ দম্পতি তৈরি করেছেন একটি বিশেষ রান্নাঘর, যার নাম ‘ভালোবাসার কিচেন’। এই রান্নাঘরে রান্না হবে মজার মজার রেসিপি, হবে...
ইছামতী নদীতে অভিযানের সময় প্রণোদনা দেয়ার দাবি জেলেদের
সাতক্ষীরার দেবহাটায় ইছামতি নদীতে জেলেরা ব্যস্ত পোনা সংগ্রহ ও কেনা-বেচায়। চিংড়ির পোনা ধরেই জীবিকা নির্বাহ করে নদী তীরের পরিবারগুলো। প্রতিদিন তিন থেকে চারশ' টাকা উপার্জন তাদের।
নদী থেকে সংগ্রহ করা এসব পোনা কিনে চিংড়ি ঘেরে ছাড়েন জেলার ঘের মালিকরাও।
তবে মাঝে মাঝে টাস্ক ফোর্সের অভিযানের কারণে পোনা সংগ্রহ করতে পারে না পরিবারগুলো। তাই সেসময় বিকল্প কর্মসংস্থানের দাবি স্থানীয়দের।
তীরবর্তী এসব জেলে পরিবারগুলোকে প্রণোদনা দেয়ার প্রস্তাব সরকারের কাছে পাঠানো হবে বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তারা।
দেবহাটার ভোমরা থেকে কালিগঞ্জের কৈখালি পর্যন্ত ইছামতী নদীর প্রায় পঞ্চাশ কিলোমিটার অংশে চিংড়ির পোনা ধরে পরিবার নিয়ে বেঁচে আছেন কমপক্ষে দশ হাজার মানুষ। সাধারণত বৈশাখ থেকে আশ্বিন মাস পর্যন্ত পোনা ধরেন জেলেরা।
/এমবি/