লালমনিরহাটে বাঁধ মেরামতের কারণ দেখিয়ে আশ্রিতদের উচ্ছেদের নোটিশ
প্রকাশ : ১০ জুন ২০১৯, ১০:১৭ এএমআপডেট : ১০ জুন ২০১৯, ১০:১৮ এএম
আশ্রিত পরিবার
বাঁধ মেরামতের কারণ দেখিয়ে লালমনিরহাটের তিস্তা ও ধরলা নদীর বাঁধে আশ্রিত পরিবারগুলোকে উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। নিজেদের জায়গা জমি না থাকায় শংকায় দিন কাটাচ্ছে পরিবারগুলো।
প্রতিবছর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর ভারি বৃষ্টিতে তিস্তা ও ধরলা নদীসহ ছোট বড় সব নদীর পানি বাড়ে। বন্যা আর নদী ভাঙনে ঘরবাড়ি, আবাদী ফসল বিলীন হয় নদীগর্ভে। এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আশ্রয় নিতে হয় বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধসহ উচু স্থানে। বাঁধে আশ্রয় নিয়ে বসত বাড়ি গড়ে তোলায় ধসে গেছে অনেক স্থানের মাটি। এতে হুমকির মুখে রয়েছে ডান তীর বন্যা রক্ষা বাঁধ।
এখনই বাঁধ মেরামতের উদ্যোগ না নিলে আরও ঘর-বাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হবে। এই অবস্থায় পানি উন্নয়ন বোর্ড বাঁধে আশ্রয় নেয়া ১ হাজার ৬শ পরিবারকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এ টি এম ফজলে করিম বলেন, বাঁধ সুরক্ষার স্বার্থে তাদেরকে উচ্ছেদের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে। ভুমিহীন পরিবার বাঁধে থাকার ফলে বাঁধ দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। অনেক জায়গায় বাঁধ কেটে বাড়ি ঘর করতেছে। বাধঁ ক্ষতি থেকে কি করে রক্ষা করা যায় আমরা জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় তাদেরকে উচ্ছেদের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি।
ভিটেমাটিহীন পরিবারগুলো জানে না তারা কোথায় যাবে, উচ্ছেদের আগে পুনর্বাসনের দাবি করছে সহায় সম্বলহীন এসব মানুষ।
জেলার তিস্তা ও ধরলা নদীর ৫৪ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ আছে। এরই মধ্যে ধরলা নদীর ১৮ কিলোমিটার ডান তীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ কিলোমিটার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত।
রাজনৈতিক দলগুলোর নানা মতপার্থক্য থাকলেও ফ্যাসিবাদ রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়, এক আলোচনায়। নতুন বাংলাদেশ গড়তে সাংস্কৃতিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার তাগিদ দেন বক্তারা।
যশোরে আফিল মুরগির ফার্মে আগুন লেগেছে। এতে প্রায় ৪৪ হাজার মুরগি পুড়ে গেছে বলে দাবি প্রতিষ্ঠানটির কর্তাদের। তবে কী কারণে আগুন লেগেছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা। শুক্রবার...
সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জেলায় প্রাণ গেছে ১০ জনের। এর মধ্যে হবিগঞ্জে প্রাণ গেছে ৪ ইটভাটা শ্রমিকের। ময়মনসিংহ ও সিরাজগঞ্জে দুজন কোরে মারা গেছেন দুর্ঘটনায়। চুয়াডাঙ্গায় বাসচাপায় নিহত ভ্যানের চালক-যাত্রী।
গাজীপুরের টঙ্গীর একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের একজনের বয়স ৬ ও অপরজনের বয়স ৪ বছর বলে জানা গেছে। আজ শুক্রবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই...
একদিক থেকে দেখলে, ভারতের কারণে কদিন আগে ছেলেদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যে ঝামেলায় পড়েছিল টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান, এবার মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কারণে ঠিক একই ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছে...
ফ্রাঙ্কফুর্টে গতকাল ইউরোপা লিগের ম্যাচটা শেষ হতেই তাই যেন বুক ভরে অক্সিজেন নেওয়ার সুযোগ হলো পস্তেকগলুর। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে ১-১ ড্রয়ের পর ফ্রাঙ্কফুর্টে গিয়ে গতকাল যে ৪৩...
একাত্তরে গণহত্যার ক্ষমা চাওয়া আহ্বান, বকেয়া অর্থ ফেরত ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফেরত নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। বাংলাদেশে সফররত পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠক...
চট্টগ্রামের চকবাজার থানার কাপাসগোলা এলাকায় মা ও ছয় মাস বয়সী শিশুসহ একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা নালায় পড়ে গেছে। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে কাপাসগোলার নবাব হোটেলের পাশের নালায় এ দুর্ঘটনা হয়। এ ঘটনায় মাকে...
লালমনিরহাটে বাঁধ মেরামতের কারণ দেখিয়ে আশ্রিতদের উচ্ছেদের নোটিশ
প্রতিবছর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল আর ভারি বৃষ্টিতে তিস্তা ও ধরলা নদীসহ ছোট বড় সব নদীর পানি বাড়ে। বন্যা আর নদী ভাঙনে ঘরবাড়ি, আবাদী ফসল বিলীন হয় নদীগর্ভে। এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আশ্রয় নিতে হয় বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধসহ উচু স্থানে। বাঁধে আশ্রয় নিয়ে বসত বাড়ি গড়ে তোলায় ধসে গেছে অনেক স্থানের মাটি। এতে হুমকির মুখে রয়েছে ডান তীর বন্যা রক্ষা বাঁধ।
এখনই বাঁধ মেরামতের উদ্যোগ না নিলে আরও ঘর-বাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হবে। এই অবস্থায় পানি উন্নয়ন বোর্ড বাঁধে আশ্রয় নেয়া ১ হাজার ৬শ পরিবারকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এ টি এম ফজলে করিম বলেন, বাঁধ সুরক্ষার স্বার্থে তাদেরকে উচ্ছেদের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে। ভুমিহীন পরিবার বাঁধে থাকার ফলে বাঁধ দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। অনেক জায়গায় বাঁধ কেটে বাড়ি ঘর করতেছে। বাধঁ ক্ষতি থেকে কি করে রক্ষা করা যায় আমরা জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় তাদেরকে উচ্ছেদের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি।
ভিটেমাটিহীন পরিবারগুলো জানে না তারা কোথায় যাবে, উচ্ছেদের আগে পুনর্বাসনের দাবি করছে সহায় সম্বলহীন এসব মানুষ।
জেলার তিস্তা ও ধরলা নদীর ৫৪ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ আছে। এরই মধ্যে ধরলা নদীর ১৮ কিলোমিটার ডান তীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ কিলোমিটার বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত।
/এন-এইচ/