পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হওয়ায় জনপ্রিয় হচ্ছে হোমিও চিকিৎসা
প্রকাশ : ১০ জুন ২০১৯, ১২:৩০ পিএমআপডেট : ১০ জুন ২০১৯, ১২:৩২ পিএম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে জনপ্রিয় হচ্ছে হোমিও চিকিৎসা। সেবা চালুর পর তেমন সাড়া পাওয়া না গেলেও এখন রোগীর চাপে হিমশিম খেতে হয়ে চিকিৎসককে। বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হওয়ায় হোমিও চিকিৎসা এখানে বেশ জনপ্রিয়।
বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে ২০১৪ সালে শুরু হয় হোমিও চিকিৎসা। শুরুতে তেমন একটা সাড়া না থাকলেও এখন বেশ জনপ্রিয় সরকারি হাসপাতালের এই চিকিৎস সেবা।
এখানে কর্মরত আছেন একজন বিএইচএমএস চিকিৎসক। প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ জন রোগি একাই সামলাতে কিছুটা হিমশিম খেতে হয় তাকে। বেশির ভাগ ওষুধ হাসপাতাল থেকে দেয়া হলেও কিছু ওষুধের সরবরাহ না থাকায় বাইরে থেকে কিনতে হয় রোগীদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সবুজ আল মামুন জানান, আমাদের এখানে ৫০-৭০ জন রোগি হয়। কিছু হিমশিম খেতে হয়। বেলা ২ টা পর্যন্ত ট্রিটমেন্ট দেয়ার কথা থাকলেও ওই সময়ের মধ্যে ট্রিটমেন্ট শেষ করা যায় না, ৩ টা সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত বেজে যায়। আর ওষুধের ক্ষেত্রে আমাদের কিছু স্বল্পতা ও সীমাবদ্ধতা আছে। সে ক্ষেত্রে সব ওষুধ আমরা রোগিদের দিতে পারি না। একাধিক চিকিৎসক হলে ভালো হতো। আমি ছুটিতে গেলে চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যায়।
বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হওয়ায় হোমিও চিকিৎসা জনপ্রিয় হচ্ছে, এমনটাই জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন।
এ সম্পর্কে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সিভিল সার্জন এসএফএম খায়রুল আতাতুর্ক জানান, সাধারণ চিকিৎসা আর হোমিও চিকিৎসার মধ্যে পার্থক্য আছে। সাধারণ চিকিৎসায় রোগি দেখতে যে সময় লাগে হোমিও চিকিৎসায় তার চেয়ে বেশি সময় লাগে। দিন দিন রোগির সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। যেহেতু হোমিও চিকিৎসায় বেশি সময় লাগে, আমি তাদের একটা সেপারেট জায়গা দিয়েছি। সেখানে বসার ব্যবস্থা আছে।
এদিকে জেলা শহরের পাশাপাশি উপজেলা পর্যায়েও হোমিও চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
রাজনৈতিক দলগুলোর নানা মতপার্থক্য থাকলেও ফ্যাসিবাদ রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়, এক আলোচনায়। নতুন বাংলাদেশ গড়তে সাংস্কৃতিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার তাগিদ দেন বক্তারা।
যশোরে আফিল মুরগির ফার্মে আগুন লেগেছে। এতে প্রায় ৪৪ হাজার মুরগি পুড়ে গেছে বলে দাবি প্রতিষ্ঠানটির কর্তাদের। তবে কী কারণে আগুন লেগেছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা। শুক্রবার...
সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জেলায় প্রাণ গেছে ১০ জনের। এর মধ্যে হবিগঞ্জে প্রাণ গেছে ৪ ইটভাটা শ্রমিকের। ময়মনসিংহ ও সিরাজগঞ্জে দুজন কোরে মারা গেছেন দুর্ঘটনায়। চুয়াডাঙ্গায় বাসচাপায় নিহত ভ্যানের চালক-যাত্রী।
গাজীপুরের টঙ্গীর একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের একজনের বয়স ৬ ও অপরজনের বয়স ৪ বছর বলে জানা গেছে। আজ শুক্রবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই...
একদিক থেকে দেখলে, ভারতের কারণে কদিন আগে ছেলেদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যে ঝামেলায় পড়েছিল টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান, এবার মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কারণে ঠিক একই ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছে...
ফ্রাঙ্কফুর্টে গতকাল ইউরোপা লিগের ম্যাচটা শেষ হতেই তাই যেন বুক ভরে অক্সিজেন নেওয়ার সুযোগ হলো পস্তেকগলুর। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে ১-১ ড্রয়ের পর ফ্রাঙ্কফুর্টে গিয়ে গতকাল যে ৪৩...
একাত্তরে গণহত্যার ক্ষমা চাওয়া আহ্বান, বকেয়া অর্থ ফেরত ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফেরত নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। বাংলাদেশে সফররত পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠক...
চট্টগ্রামের চকবাজার থানার কাপাসগোলা এলাকায় মা ও ছয় মাস বয়সী শিশুসহ একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা নালায় পড়ে গেছে। শুক্রবার রাত ৮টার দিকে কাপাসগোলার নবাব হোটেলের পাশের নালায় এ দুর্ঘটনা হয়। এ ঘটনায় মাকে...
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হওয়ায় জনপ্রিয় হচ্ছে হোমিও চিকিৎসা
বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে ২০১৪ সালে শুরু হয় হোমিও চিকিৎসা। শুরুতে তেমন একটা সাড়া না থাকলেও এখন বেশ জনপ্রিয় সরকারি হাসপাতালের এই চিকিৎস সেবা।
এখানে কর্মরত আছেন একজন বিএইচএমএস চিকিৎসক। প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ জন রোগি একাই সামলাতে কিছুটা হিমশিম খেতে হয় তাকে। বেশির ভাগ ওষুধ হাসপাতাল থেকে দেয়া হলেও কিছু ওষুধের সরবরাহ না থাকায় বাইরে থেকে কিনতে হয় রোগীদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সবুজ আল মামুন জানান, আমাদের এখানে ৫০-৭০ জন রোগি হয়। কিছু হিমশিম খেতে হয়। বেলা ২ টা পর্যন্ত ট্রিটমেন্ট দেয়ার কথা থাকলেও ওই সময়ের মধ্যে ট্রিটমেন্ট শেষ করা যায় না, ৩ টা সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত বেজে যায়। আর ওষুধের ক্ষেত্রে আমাদের কিছু স্বল্পতা ও সীমাবদ্ধতা আছে। সে ক্ষেত্রে সব ওষুধ আমরা রোগিদের দিতে পারি না। একাধিক চিকিৎসক হলে ভালো হতো। আমি ছুটিতে গেলে চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যায়।
বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম হওয়ায় হোমিও চিকিৎসা জনপ্রিয় হচ্ছে, এমনটাই জানিয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন।
এ সম্পর্কে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সিভিল সার্জন এসএফএম খায়রুল আতাতুর্ক জানান, সাধারণ চিকিৎসা আর হোমিও চিকিৎসার মধ্যে পার্থক্য আছে। সাধারণ চিকিৎসায় রোগি দেখতে যে সময় লাগে হোমিও চিকিৎসায় তার চেয়ে বেশি সময় লাগে। দিন দিন রোগির সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। যেহেতু হোমিও চিকিৎসায় বেশি সময় লাগে, আমি তাদের একটা সেপারেট জায়গা দিয়েছি। সেখানে বসার ব্যবস্থা আছে।
এদিকে জেলা শহরের পাশাপাশি উপজেলা পর্যায়েও হোমিও চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
//এসআইএস//