প্রকাশ : ১১ জুন ২০১৯, ০১:০৮ পিএমআপডেট : ১১ জুন ২০১৯, ০৬:৫৯ পিএম
চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা
বিদ্যুতের লো-ভোল্টেজ সমস্যার কারণে আড়াই বছর ধরে বন্ধ লালমনিরহাটের চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি। এতে করে ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন চা চাষিরা। ঋণ নিয়ে ব্যবসায় নেমে হতাশায় পড়েছেন চা বাগান মালিকরাও। এদিকে কারখানা চালুর লক্ষ্যে দ্রুত বিদ্যুত সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
অন্যান্য ফসলের চেয়ে পরিশ্রম কম ও লাভজনক হওয়ায় লালমনিরহাটে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে চা চাষ। চা উৎপাদন বাড়ায় বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংকের সহযোগিতায় জেলার হাতীবান্ধায় গড়ে উঠে চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা সোমা টি প্রসেসিং লিমিটেড।
কিন্তু বিদ্যুৎতের লো-ভোল্টেজের কারণে আড়াই বছর ধরে বন্ধ চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি। ফলে লালমনিরহাট থেকে পঞ্চগড় জেলায় গিয়ে চা পাতা বিক্রি করতে হচ্ছে চা চাষিদের। এতে করে সময় ও শ্রমিক ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। ঋণ নিয়ে চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি করে ক্ষতির মুখে পড়েছেন এর মালিক। এছাড়াও জেলায় আর কোন চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা না থাকায় চা চাষ নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন অন্যান্য বাগান মালিকরাও।
জেলায় চা চাষ বৃদ্ধিতে নানা প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে বলে জানান চা বোর্ডের কর্মকর্তারা। এছাড়া চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি চালু করার জন্য নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক
বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্যমতে লালমনিরহাট জেলায় ৭৫ একর জমিতে চা চাষ করছেন ৪৫ জন চাষি। প্রতি বিঘা জমিতে চায়ের চারা রোপন করতে মোট খরচ হয় ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা। আর প্রতি কেজি চা পাতা বিক্রি হয় ৩৪ টাকায়।
ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থেকে এক অজ্ঞাত নারীর (আনুমানিক ৩০ বছর) মরদেহের খণ্ডাংশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বস্তাবন্দি মরদেহের মাথা ও শরীরের অন্যান্য অংশ পাওয়া যায়নি। পুলিশের ধারণা, ধর্ষণের পর হত্যা করা...
ম্যালেরিয়া হচ্ছে মশাবাহিত রোগ। মূলত স্ত্রী জাতীয় অ্যানোফিলিস নামক এক ধরনের মশার কামড়ের মাধ্যমে এ রোগ হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে সংক্রমিত মশা যখন কোনো ব্যক্তিকে কামড়ায়, তখন ওই ব্যক্তির রক্তে ম্যালেরিয়ার...
ভারতীয় পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়কে ঘিরে দর্শকের কৌতূহলের শেষ নেই—চলচ্চিত্রের পর্দার বাইরেও তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ঘিরে নানা গুঞ্জন। স্ত্রী অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়েও...
লালমনিরহাটের চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা বন্ধ
অন্যান্য ফসলের চেয়ে পরিশ্রম কম ও লাভজনক হওয়ায় লালমনিরহাটে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে চা চাষ। চা উৎপাদন বাড়ায় বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংকের সহযোগিতায় জেলার হাতীবান্ধায় গড়ে উঠে চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা সোমা টি প্রসেসিং লিমিটেড।
কিন্তু বিদ্যুৎতের লো-ভোল্টেজের কারণে আড়াই বছর ধরে বন্ধ চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি। ফলে লালমনিরহাট থেকে পঞ্চগড় জেলায় গিয়ে চা পাতা বিক্রি করতে হচ্ছে চা চাষিদের। এতে করে সময় ও শ্রমিক ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের।
ঋণ নিয়ে চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি করে ক্ষতির মুখে পড়েছেন এর মালিক। এছাড়াও জেলায় আর কোন চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা না থাকায় চা চাষ নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন অন্যান্য বাগান মালিকরাও।
জেলায় চা চাষ বৃদ্ধিতে নানা প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে বলে জানান চা বোর্ডের কর্মকর্তারা। এছাড়া চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাটি চালু করার জন্য নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক
বাংলাদেশ চা বোর্ডের তথ্যমতে লালমনিরহাট জেলায় ৭৫ একর জমিতে চা চাষ করছেন ৪৫ জন চাষি। প্রতি বিঘা জমিতে চায়ের চারা রোপন করতে মোট খরচ হয় ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা। আর প্রতি কেজি চা পাতা বিক্রি হয় ৩৪ টাকায়।
/এসআইএস/