প্রকাশ : ০১ আগস্ট ২০২০, ১০:৫২ পিএমআপডেট : ০১ আগস্ট ২০২০, ১১:০৯ পিএম
বন্যদুর্গত জেলা
করোনা দুর্যোগের পাশাপাশি দীর্ঘস্থায়ী বন্যায় ৩১ জেলার প্রায় অর্ধকোটি মানুষের মনে নেই ঈদের আমেজ। পানিবন্দি ও আশ্রয়হীন এসব পরিবারের দিন কাটছে অর্ধাহারে-অনাহারে। কোরবানি দেয়ার সামর্থ্যও হারিয়েছেন অনেকে। কঠিন হয়ে পড়েছে খাবার জোটানোই। ঈদের আয়োজন ভুলে এখন ত্রাণের অপেক্ষায় দিন কাটছে তাদের।
তার মতোই বিপদে বন্যা আর নদী ভাঙনের কবলে পড়া এলাকার মানুষ। ঈদের আনন্দ দূরে থাক, দুবেলার খাবার জোটানো আর পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়ের খোঁজে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে তাদের।
তিন দফা বন্যার ধকলে সুনামগঞ্জের হাওরপাড়ের মানুষ। এরইমধ্যে এসে পড়েছে ঈদ। এই পরিস্থিতিতে বাড়তি কোনো আয়োজনের সামর্থ্য নেই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর।
কুড়িগ্রামে বন্যা দুর্গত প্রায় ৪ লাখ মানুষ। এক মাসেরও বেশি সময় পানিবন্দী চার শতাধিক চরে ঈদের আয়োজন নেই। ফসল নষ্ট হওয়ায় জীবিকা নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছে কৃষক পরিবারগুলো।
তবে ঈদ উপলক্ষে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার কথা জানিয়েছে প্রশাসন।
করোনার কারণে অনেক পরিবারের আয়-রোজগার কমে গিয়েছিল আগেই। এরমধ্যেই বিপদ বাড়িয়েছে বন্যা।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে এবং কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের ঢাকা...
মাগুরায় সেই আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। আগামী ২৭ এপ্রিল (রোববার) মামলার পরবর্তী শুনানি ও সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। এর মাধ্যমে এই মামলার...
চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে তাওহীদ হৃদয়ের নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও এই ঘটনার রেশ এখনো কমছে না। আম্পায়ারের সঙ্গে অসদাচরণ করায় এবং পরে প্রকাশ্যে আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা করার কারণে মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়কে...
ঈদের আমেজ নেই বন্যাদুর্গত ৩১ জেলায়
বন্যায় ভেসে গেছে বাড়িঘর। সহায়-সম্বল নিয়ে আশ্রয়ের সন্ধানে শরীয়তপুরের চরআত্রার রহিমা বেগম।
তার মতোই বিপদে বন্যা আর নদী ভাঙনের কবলে পড়া এলাকার মানুষ। ঈদের আনন্দ দূরে থাক, দুবেলার খাবার জোটানো আর পরিবার-পরিজন নিয়ে আশ্রয়ের খোঁজে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে তাদের।
তিন দফা বন্যার ধকলে সুনামগঞ্জের হাওরপাড়ের মানুষ। এরইমধ্যে এসে পড়েছে ঈদ। এই পরিস্থিতিতে বাড়তি কোনো আয়োজনের সামর্থ্য নেই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর।
কুড়িগ্রামে বন্যা দুর্গত প্রায় ৪ লাখ মানুষ। এক মাসেরও বেশি সময় পানিবন্দী চার শতাধিক চরে ঈদের আয়োজন নেই। ফসল নষ্ট হওয়ায় জীবিকা নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছে কৃষক পরিবারগুলো।
তবে ঈদ উপলক্ষে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার কথা জানিয়েছে প্রশাসন।
করোনার কারণে অনেক পরিবারের আয়-রোজগার কমে গিয়েছিল আগেই। এরমধ্যেই বিপদ বাড়িয়েছে বন্যা।
/এম-আই/