সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসেও নেতিবাচক ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। এ নিয়ে টানা সাত কার্যদিবস দরপতন হলো ডিএসইতে। আজ প্রধান সূচক কমেছে ১৮ দশমিক দুই সাত পয়েন্ট। এসময় লেনদেন হয় ৩শ ৪০ কোটি টাকা। অন্যদিকে চট্টগ্রাম শেয়ার বাজারে সূচক কমেছে ৬৯ দশমিক আট নয় পয়েন্ট।
মঙ্গলবার দিনের শুরুতে ইতিবাচক ছিল ঢাকার শেয়ার বাজার। প্রথম ১০ মিনিটে প্রধান সূচক বাড়ে ১৩ পয়েন্ট। এরপর, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে সূচকের অবস্থানও। দিনশেষে ডিএসইএক্স সূচক ১৮ দশমিক দুই সাত পয়েন্ট কমে অবস্থান ৫ হাজার ২৬ পয়েন্টে।
এদিকে, সূচকের সঙ্গে কমেছে ডিএসইতে লেনদেনও। আজ, মোট লেনদেন হয় ৩শ ৪০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ১৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
হাতবদলে অংশ নেওয়া ৪০১ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। কমেছে ২১৪টি এবং অপরিবর্তিত ৬৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, দ্বিতীয় শাহজিবাজার পাওয়ার, তৃতীয় অবস্থানে শাইনপুকুর সিরামিকস।
শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম এমবিএল ফা.মি ফান্ড, দ্বিতীয় আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, তৃতীয় অবস্থানে পপুলার লাইফ ফা.মি ফান্ড।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক কমেছে ৬৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৬৫ পয়েন্ট। লেনদেন ৬ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার।