সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসেও নেতিবাচক ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। এ নিয়ে টানা আট কার্যদিবস দরপতন হলো ডিএসইতে। আজ প্রধান সূচক কমেছে ৪ দশমিক শূন্য নয় পয়েন্ট। এসময় লেনদেন হয় ৩০০ কোটি ৬১ লাখ টাকা। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম শেয়ারবাজারে সূচক কমেছে ৫৪ দশমিক শূন্য দুই পয়েন্ট। এদিকে, শেয়ার বাজারের দরপতন রোধে বিক্ষোভ করছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দিনের শুরুতে ইতিবাচক ছিল ঢাকার শেয়ার বাজার। প্রথম ৪০ মিনিটে প্রধান সূচক বাড়ে ৩৩ পয়েন্ট। এরপর, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে সূচকের অবস্থানও। দিনশেষে ডিএসইএক্স সূচক ৪ দশমিক শূন্য নয় পয়েন্ট কমে অবস্থান ৫ হাজার ২২ পয়েন্টে।
এদিকে, সূচকের সঙ্গে কমেছে ডিএসইতে লেনদেনও। আজ, মোট লেনদেন হয় ৩০০ কোটি ৬১ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ৪০ কোটি টাকা। হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। কমেছে ২১৪টি এবং অপরিবর্তিত ৬২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
এদিকে, শেয়ার বাজার দরপতন রোধে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবিতে রাজধানীর মতিঝিলে বিক্ষোভ করছেন বিনিয়োগকারীরা।
একজন বিনিয়োগকারী বলেন, ‘এই পুঁজিবাজার থেকে ৭০ থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা হারিয়ে গেছে। তে দেবে এই টাকা। কোন সরকারের সক্ষমতা আছে এই ৮০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগকারীদের ফিরিয়ে দেবে।’
আর, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক কমেছে ৫৪ দশমিক শূন্য দুই পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ১১ পয়েন্ট। লেনদেন ৪ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার।