ইসলামী ব্যাংককে ৮ হাজার কোটি টাকা ধার দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
প্রকাশ : ০২ জানুয়ারি ২০২৩, ০১:০৩ পিএমআপডেট : ০২ জানুয়ারি ২০২৩, ০৩:৩৬ পিএম
ফাইল ছবি
বেশ কিছুদিন ধরে তারল্য সংকটে ভোগা ইসলামী ব্যাংককে তারল্য পরিস্থিতির উন্নয়নে সুদভিত্তিক ৮ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংকের 'ডিমান্ড প্রমিসরি নোট'-এর বিপরীতে এ অর্থ ধার দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। যার সুদের হার ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
'ডিমান্ড প্রমিসরি নোট' অর্থাৎ কোনো কারণে ব্যাংকটি দেউলিয়া হলে সম্পদ বিক্রির অর্থ থেকে সর্বপ্রথম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায় মেটানোর শর্তে এ অর্থ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিরল এই সুবিধা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ইসলামী ব্যাংক আর্থিক সূচকে শক্তিশালী অবস্থানে থাকলে সাম্প্রতিক বিভিন্ন প্রচারণার কারণে এই ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের আমানত উত্তোলন হয়েছে। যে কারণে ইসলামী ব্যাংক সিআরআর ও এসএলআর রাখতে ব্যর্থ হচ্ছে। এ অবস্থায় ব্যাংকটির চাহিদা অনুযায়ী ৮ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
সাধারণত সুকুক বন্ড ও বাংলাদেশ সরকার ইসলামিক বিনিয়োগ বন্ড জমা দিয়ে শরিয়াহ ব্যাংকগুলো টাকা ধার নেয়। তবে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবহারযোগ্য বন্ড শেষ হয়ে এসেছে। ফলে বিরল এই ব্যবস্থায় টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও শরিয়াহ ব্যাংকগুলোকে নির্দিষ্ট সুদে টাকা ধার নেওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা গত ২৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে এক চিঠিতে এই বিশেষ তহবিল চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এই অনুমোদন দেয়। গত বছরের শেষ কার্যদিবসে ব্যাংকটিকে ৮ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়। এর ফলে গত বছরের আর্থিক প্রতিবেদনে প্রকৃত চিত্রের পরিবর্তনে তুলনামূলক ভালো দেখানোর সুযোগ পায় ইসলামী ব্যাংক।
স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের মাথাপিছু আয়, রপ্তানি ও প্রবাসী আয় সবকিছুই ছিল তলানিতে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে শক্তিশালী অর্থনৈতিক যাত্রার পথে অনেক দূর এগিয়ে গেলেও এর সুফল পায়নি সাধারণ মানুষ।...
আগামী জুনের মধ্যে ঋণের সব শর্ত পূরণ করে আইএমএফ চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড় পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের...
এক্সপ্রেস লেদার প্রোডাক্টস লিমিটেডের (লোটো) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে একটি উদ্ভাবনী কাস্টমার রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম চালু করেছে গ্রামীণফোন। এই প্রথমবারের মতো ডিজিটাল সুবিধার পাশাপাশি কেনাকাটায় এমন অফার চালু...
চলতি অর্থবছরের ফেব্রুয়ারিতে আমদানি এলসি খোলা ও নিষ্পত্তি, দুটোই আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বাড়ার কারণে এলসি খোলা ও নিষ্পত্তি বেড়েছে।
রাঙামাটির সাজেক পর্যটন কেন্দ্রের একটি পাহাড়ে জুমের আগুনে দগ্ধ হয়ে তুহিন ত্রিপুরা (৪০) নামের একজন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছে।
ম্যাচ শেষে স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসে রাফিনিয়ার ওই কথার প্রসঙ্গ। সে প্রসঙ্গে আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার লিয়ান্দ্রো পারেদেস বলেছেন, মাঠের খেলায় প্রমাণ করতে না পারলে ম্যাচের আগে এত কথা বলা উচিত না।...
বয়স চল্লিশ পেরোলে দাঁতের একটু বেশিই যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এর আগ পর্যন্ত কোনো মাড়ির অসুখ না থাকলে সেভাবে এনামেল ক্ষয় হয় না। তবে ৪০-৪৫ বছরের পর এনামেল দ্রুত ক্ষয় হয় বলে দাঁতের সংবেদনশীলতা বেড়ে যায়। এ...
ইংরেজিতে বলে উইচ, বাংলায় ডাইনি। আরও নানা ভাষাতেও নিশ্চিতভাবেই এই শব্দটির উপযুক্ত পারিভাষিক শব্দ আছে। থাকতেই হবে। কারণ সব ভাষাতেই এই শব্দটিকে ভয়ঙ্কর রূপ দেওয়ার বা ভীতি উৎপাদনকারী বানানোর উদ্দেশ্য...
ইসলামী ব্যাংককে ৮ হাজার কোটি টাকা ধার দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
'ডিমান্ড প্রমিসরি নোট' অর্থাৎ কোনো কারণে ব্যাংকটি দেউলিয়া হলে সম্পদ বিক্রির অর্থ থেকে সর্বপ্রথম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায় মেটানোর শর্তে এ অর্থ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিরল এই সুবিধা দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ইসলামী ব্যাংক আর্থিক সূচকে শক্তিশালী অবস্থানে থাকলে সাম্প্রতিক বিভিন্ন প্রচারণার কারণে এই ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের আমানত উত্তোলন হয়েছে। যে কারণে ইসলামী ব্যাংক সিআরআর ও এসএলআর রাখতে ব্যর্থ হচ্ছে। এ অবস্থায় ব্যাংকটির চাহিদা অনুযায়ী ৮ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
সাধারণত সুকুক বন্ড ও বাংলাদেশ সরকার ইসলামিক বিনিয়োগ বন্ড জমা দিয়ে শরিয়াহ ব্যাংকগুলো টাকা ধার নেয়। তবে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবহারযোগ্য বন্ড শেষ হয়ে এসেছে। ফলে বিরল এই ব্যবস্থায় টাকা ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যদিও শরিয়াহ ব্যাংকগুলোকে নির্দিষ্ট সুদে টাকা ধার নেওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা গত ২৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে এক চিঠিতে এই বিশেষ তহবিল চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক এই অনুমোদন দেয়। গত বছরের শেষ কার্যদিবসে ব্যাংকটিকে ৮ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়। এর ফলে গত বছরের আর্থিক প্রতিবেদনে প্রকৃত চিত্রের পরিবর্তনে তুলনামূলক ভালো দেখানোর সুযোগ পায় ইসলামী ব্যাংক।
/জে পি/