বাজেট ঘোষণার পর থেকে টানা দরপতন শেয়ারবাজারে। তিন কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সেচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ১৬৭ পয়েন্ট। তবে মঙ্গলবার আগের দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে ১০০ কোটি টাকার বেশি। এ সময় ৭৮ ভাগ কোম্পানির শেয়ারই দর হারিয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটের পর ৯ জুন ছিল প্রথম কার্যদিবস। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার মাধ্যমে। নেতিবাচক এই ধারা অব্যাহত আছে এখন পর্যন্ত। রোববার থেকে মঙ্গলবার তিন দিনে সূচক হারিয়েছে ১৬৭ পয়েন্ট।
তবে ডিএসইতে মঙ্গলবার বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিন মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে ১১২ কোটি টাকা।
হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৯৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর কমেছে ৭৮ ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৫১টির, কমেছে ৩০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম বিকন ফার্মাসিউটিক্যাল, দ্বিতীয় এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, তৃতীয় অবস্থানে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট।
শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, সমতা লেদার দ্বিতীয়, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট তৃতীয়।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০৭ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট। লেনদেন হয় ১০৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার।