সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে নেতিবাচক ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, কমেছে মূল্যসূচক ও লেনদেন। এ সময় ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ১৬ দশমিক দুই শূন্য পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে ২৫৩ কোটি টাকার বেশি। এছাড়া ৫১ ভাগ কোম্পানির শেয়ার আজ দর হারিয়েছে। এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক কমেছে ১৪ দশমিক পাঁচ নয় পয়েন্ট।
বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে ইতিবাচক ছিল ঢাকার শেয়ার বাজার। প্রথম ১৫ মিনিটেই প্রধান সূচক বেড়ে ২০ পয়েন্ট। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় সূচকের উত্থান পতন। দিনশেষে ডিএসইএক্স সূচক ১৬ দশমিক দুই শূন্য পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৮৫ পয়েন্টে।
সূচকের সঙ্গে ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। আজ মোট লেনদেন হয় ২৫৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ৭২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৯১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ১১৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। কমেছে ২০০টি এবং অপরিবর্তিত ৭৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম বীচ হ্যাচারি, দ্বিতীয় ওরিয়ন ইনফিউশন, তৃতীয় অবস্থানে স্কয়ার ফার্মা। শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম ন্যাশনাল টি কোম্পানি, দ্বিতীয় সোনারগাঁও টেক্সটাইল, তৃতীয় অবস্থানে বসুন্ধরা পেপার মিলস।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক ১৪ দশমিক পাঁচ নয় পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৩৮৫ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার।