সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে নেতিবাচাক ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। এসময়, ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৪৩ দশমিক নয় সাত পয়েন্ট। লেনদেন আবারও নেমে এসেছে ৩০০ কোটির ঘরে। এছাড়া শেয়ারদর কমেছে প্রায় ৭০ ভাগ কোম্পানির। এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক বেড়েছে দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট।
মঙ্গলবার দিনের শুরুতে ইতিবাচক ছিলো ঢাকার শেয়ারবাজার। প্রথম ১০ মিনিটেই প্রধান সূচক বাড়ে ৯ পয়েন্ট। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় সূচকের উত্থান পতন। দিনশেষে ডিএসইএক্স সূচক ৪৩ দশমিক নয় সাত পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৩৯ পয়েন্টে।
সূচকের সঙ্গে ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। আজ মোট লেনদেন হয় ৩১৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ১৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।
হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৬৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। কমেছে ২৭৬টি এবং অপরিবর্তিত ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম লাভেলো, দ্বিতীয় বিচ হ্যাচারি, তৃতীয় অবস্থানে অগ্নি সিস্টেমস। শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম সেন্টাল ইন্সুরেন্স, দ্বিতীয় জাহিন স্পিনিং, তৃতীয় অবস্থানে মুন্নো এগ্রো।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে। লেনদেন ১১ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার।