সেকশন

বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Independent Television
 

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম নিয়ে সিদ্ধান্ত দেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই: উপদেষ্টা সরয়ার ফারুকী

আপডেট : ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫৬ পিএম

পহেলা বৈশাখের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম একই থাকবে নাকি তা পরিবর্তন করা হবে, তা নিয়ে  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কর্তৃপক্ষ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি। 

সংস্কৃতি উপদেষ্টা সরয়ার ফারুকী বলেন, পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম কী থাকবে সেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবার সাথে আলাপ করছে। ১০ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলন করে তারা তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে। 

তিনি বলেন, ইতোপূর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ নিয়ে এক বৈঠক শেষে আমাকে ‘মিস কোড’ করা হয়েছে যে, নাম মঙ্গল শোভাযাত্রাই থাকবে। 

উপদেষ্টা বলেন, এখন পর্যন্ত নাম অপরিবর্তিত রাখা বা পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, যেহেতু তারা এই শোভাযাত্রার আয়োজন করে।

এরআগে অবশ্য গত ২৩ মার্চ মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা। সচিবালয়ে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ নিয়ে মন্তব্য করেন। পরে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। 

বাংলা নববর্ষ উদযাপনের অন্যতম অনুষঙ্গ মঙ্গল শোভাযাত্রা। বর্ষবরণের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এ শোভাযাত্রা। ১৯৮৯ সালে স্বৈরাচার এরশাদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের ঐক্য ও অপশক্তির অবসান কামনা করে প্রথমবারের মতো এই শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। শুরুতে এর নাম ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। ১৯৯৬ সালে নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। 

তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন। 
উপদেষ্টা ফারুকী লিখেছেন, পাহাড় থেকে সমতল জুড়ে বাংলাদেশ মাত্রই এক অভুতপূর্ব মৈত্রীর উৎসব শেষ করল। এক অন্য রকম আবেশ সবার মনে। আর এই সময়ই ওরা আক্রমণ করে এটা মনে করিয়ে দিলো জুলাই চলমান। কিন্তু ওরা...
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী বলেছেন, বাংলাদেশ কোনো নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠীর না। বাংলাদেশ সবার, এটা চিন্তা করলে আর কোনো ফাটল দেখা দেবে না।
রাজধানীতে ১৯৬৭ সালে প্রথম রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের সঙ্গীতানুষ্ঠান আয়োজন করে ছায়ানট। সেই অনুষ্ঠানের ধারাবাহিকতায়ই নববর্ষ বরণের সাংস্কৃতিক উৎসব সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলা নববর্ষ উদযাপনের অবিচ্ছেদ্য...
লোডিং...
পঠিতনির্বাচিত

এলাকার খবর

 
By clicking ”Accept”, you agree to the storing of cookies on your device to enhance site navigation, analyze site usage, and improve marketing.