প্রকাশ : ০১ মার্চ ২০১৮, ১১:১২ এএমআপডেট : ০১ মার্চ ২০১৮, ১১:১২ এএম
প্রথমবারেব মতো কোরিয়া-চীনের সাথে সরাসরি চট্টগ্রাম বন্দরের জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে বুধবার থেকে। এই নতুন সমুদ্রপথ চালুর ফলে পণ্য আমাদানির ক্ষেত্র ব্যবসায়ীদের সময় বাঁচবে অন্তত দুই সপ্তাহ কমবে খরচও। আপাতত এই সমুদ্রপথে ২টি জাহাজ চলাচল শুরু হলেও সহসাই তা ৫টিতে নিয়ে যাবার পরিকল্পনার কথা জানান শিপিং ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশে আমদানি পণ্যের বেশিরভাগই আসে চীন থেকে। পাশাপাশি দক্ষিন কোরিয়া থেকেও আমদানির পরিমান বাড়ছে ক্রমশ।
এইপথে চট্টগ্রাম বন্দর পর্যন্ত পণ্য আমদানিতে সচরাচর সময় লাগতো অন্তত এক মাস। কারণ মাঝপথে জাহাজগুলোকে পণ্যভর্তি কেন্টইনার রেখে দিতে হয় সিঙ্গাপুর কিংবা মালয়েশিয়ার বন্দরে। পরে অন্য জাহাজে করে পাঠানো হতো চট্টগ্রামে। আর এই দীর্ঘ সময়ের কারণে আমদানিকারক বিশেষ করে তৈরি পোশাকের কাঁচামালের আমদানি নিয়ে দুঃশ্চিন্তা ছিলো ব্যবসায়ীদের।
দক্ষিন কোরিয়ার বুসান বন্দর থেকে পণ্যভর্তি ৯৭৫টি কন্টেইনার নিয়েএমভি মাগারি বুধবার বিকেলে ভিড়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে।
এই রুটের জাহাজকে চী নের সাংহাই বন্দর হয়ে আসার সুযোগও আছে। আর ফিরতি পথে সিঙ্গাপুর ও তাইওয়ানের কিউশিয়াং বন্দরে পণ্য পাঠানোর সুবিধা পাবেন রপ্তানিকারকরা। কোরিয়া-চীন-বাংলাদেশ কেসিবি নামের এই সমুদ্র রুট চালু করছে 'হুন্দাই মার্চেন্ট মেরিন'।
বুসান-সাংহাই থেকে বাংলাদেশে ঢেউটিনের কাঁচামাল এইচ আর কয়েল, জিংক আর তৈরি পোশাকের কাঁচামাল আমদানি হয় সব থেকে বেশি। বছরে এই সংখ্যা প্রায় ৮ হাজার কন্টেইনারের মতো। শিপিং ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, আগামীতে আমদানি আরও বাড়বে। তবে কিছু সমস্যার কথাও জানান তারা।
হুন্দাই মার্চেন্ট মেরিন প্রতিনিধি ইয়ং জং মো জানান, মূল চ্যালেঞ্জ হলো খালি কনটেইনার, যেগুলো ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। যাতে করে বাংলাদেশ অভিমুখী আমদানি পন্য নিয়ে আসা যায়। কারণ চট্টগ্রাম বন্দরে জটের কারণে আমরা ধারণা করতে পারি না কতগুলো খালি কনটেইনার আমরা নিয়ে যেতে পারবো। তাই আমাদের অবশ্যই বন্দরের সাহায্য দরকার।
তবে নতুন সার্ভিস চালুতে বন্দরে জটের শংকা উড়িয়ে দিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।
নতুন রুটটি চালুর ফলে, দক্ষিণ কোরিয়া ছাড়াও তাইওয়ানের কিউশিয়াং বন্দর হয়ে আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে পণ্য পরিবহন সহজ হবে বলে মেনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
কক্সবাজারে সাম্প্রদায়িক কোনো নৈরাজ্য, কোনো ভুল বোঝাবুঝি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী...
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার উত্তর চর আবাবিল ইউনিয়নের হায়দরগঞ্জ বাজারে এই ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছে। পরে তাদের...
সৌদি আরবে প্রতিষ্ঠিত ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘প্রবাসী নাশীদ ব্যান্ডের’ উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৫ মে শাপলা চত্বর এবং জুলাই বিপ্লবে আহত ও শহীদদের স্মরণে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার...
থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে কয়েক দিন ধরেই...
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ও গণঅধিকার পরিষদ। এ সময় তারা দ্রুত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে সকল রাজনৈতিক দলকে একমত হওয়ার আহবান...
চীন-কোরিয়ার সঙ্গে চট্টগ্রামের জাহাজ চলাচল শুরু
বাংলাদেশে আমদানি পণ্যের বেশিরভাগই আসে চীন থেকে। পাশাপাশি দক্ষিন কোরিয়া থেকেও আমদানির পরিমান বাড়ছে ক্রমশ।
এইপথে চট্টগ্রাম বন্দর পর্যন্ত পণ্য আমদানিতে সচরাচর সময় লাগতো অন্তত এক মাস। কারণ মাঝপথে জাহাজগুলোকে পণ্যভর্তি কেন্টইনার রেখে দিতে হয় সিঙ্গাপুর কিংবা মালয়েশিয়ার বন্দরে। পরে অন্য জাহাজে করে পাঠানো হতো চট্টগ্রামে। আর এই দীর্ঘ সময়ের কারণে আমদানিকারক বিশেষ করে তৈরি পোশাকের কাঁচামালের আমদানি নিয়ে দুঃশ্চিন্তা ছিলো ব্যবসায়ীদের।
দক্ষিন কোরিয়ার বুসান বন্দর থেকে পণ্যভর্তি ৯৭৫টি কন্টেইনার নিয়েএমভি মাগারি বুধবার বিকেলে ভিড়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে।
এই রুটের জাহাজকে চী নের সাংহাই বন্দর হয়ে আসার সুযোগও আছে। আর ফিরতি পথে সিঙ্গাপুর ও তাইওয়ানের কিউশিয়াং বন্দরে পণ্য পাঠানোর সুবিধা পাবেন রপ্তানিকারকরা। কোরিয়া-চীন-বাংলাদেশ কেসিবি নামের এই সমুদ্র রুট চালু করছে 'হুন্দাই মার্চেন্ট মেরিন'।
বুসান-সাংহাই থেকে বাংলাদেশে ঢেউটিনের কাঁচামাল এইচ আর কয়েল, জিংক আর তৈরি পোশাকের কাঁচামাল আমদানি হয় সব থেকে বেশি। বছরে এই সংখ্যা প্রায় ৮ হাজার কন্টেইনারের মতো। শিপিং ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, আগামীতে আমদানি আরও বাড়বে। তবে কিছু সমস্যার কথাও জানান তারা।
হুন্দাই মার্চেন্ট মেরিন প্রতিনিধি ইয়ং জং মো জানান, মূল চ্যালেঞ্জ হলো খালি কনটেইনার, যেগুলো ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। যাতে করে বাংলাদেশ অভিমুখী আমদানি পন্য নিয়ে আসা যায়। কারণ চট্টগ্রাম বন্দরে জটের কারণে আমরা ধারণা করতে পারি না কতগুলো খালি কনটেইনার আমরা নিয়ে যেতে পারবো। তাই আমাদের অবশ্যই বন্দরের সাহায্য দরকার।
তবে নতুন সার্ভিস চালুতে বন্দরে জটের শংকা উড়িয়ে দিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।
নতুন রুটটি চালুর ফলে, দক্ষিণ কোরিয়া ছাড়াও তাইওয়ানের কিউশিয়াং বন্দর হয়ে আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে পণ্য পরিবহন সহজ হবে বলে মেনে করছেন ব্যবসায়ীরা।