সিলেটে অবৈধ পাথর তোলার পেছনে ক্ষমতাসীন দলের চার নেতা
প্রকাশ : ০২ মার্চ ২০১৮, ০৮:২৬ এএমআপডেট : ০২ মার্চ ২০১৮, ১২:৪৬ পিএম
সিলেটের ৮ কোয়ারিতে অবৈধভাবে পাথর তোলার সাথে অন্তত চার প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ-যুবলীগ নেতার সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠেছে। এ কারণে একের পর এক দুর্ঘটনায় প্রাণহানীর ঘটনা ঘটলেও বন্ধ করা যাচ্ছে না অবৈধভাবে পাথর তোলা। গত ১৪ মাসে পাথর তুলতে গিয়ে মারা যান অন্তত ৫৩ শ্রমিক।
সিলেটের নির্ধারিত কিছু কোয়ারি ইজারা নিয়ে শর্ত সাপেক্ষে পাথর তোলার বিধান আছে।কিন্তু যে কোয়ারি ইজারা নেয়া হচ্ছে এখন পাথর তোলা হয় তার বাইরের বিস্তৃত এলাকা থেকেও। সরিয়ে দেয়া হচ্ছে আশপাশের টিলার ঘরবাড়িও। আর ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে ১০ ফুট গভীরতার পরিবর্তে বেশি পাথরের লোভে গর্ত করা হয় ৭০ থেকে ৮০ ফুট, এটিই এখন মৃত্যুফাঁদ।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ, শাহ আরফিনটিলা, কালাইরাগ এবং ১০ নম্বর এলাকার নিয়ন্ত্রন করছে যুবলীগ নেতা শামীম আহমদ আর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলি আমজদ।
গত রোববার আলী আমজদের নিয়ন্ত্রণে থাকা কোয়ারির গর্তে ৫ শ্রমিক নিহতের মামলায় আসামীও করা হয় তাকে। এছাড়া জাফলং, বিছানাকান্দি ও শ্রীপুর কোয়ারির নিয়ন্ত্রণ জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলীর। আর কানাইঘাটের লোভাছড়া নিয়ন্ত্রণ করছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোস্তাক আহমদ পলাশ।
দলীয় প্রভাবের কারণে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ার অভিযোগ পরিবেশবাদীদের। দলের নাম ভাঙ্গিয়ে করা অপকর্মের দায় নিতে নারাজ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা । আর দায়সারা বক্তব্য প্রশাসনের।
পাথর তোলার এই অবৈধ ব্যবসা চালু রাখতে পরিবেশ অধিদপ্তর, আর পুলিশকে প্রতিমাসে বড় অংকের চাঁদা দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা- এমন অভিযোগও আছে।
কক্সবাজারে সাম্প্রদায়িক কোনো নৈরাজ্য, কোনো ভুল বোঝাবুঝি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী...
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার উত্তর চর আবাবিল ইউনিয়নের হায়দরগঞ্জ বাজারে এই ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছে। পরে তাদের...
সৌদি আরবে প্রতিষ্ঠিত ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘প্রবাসী নাশীদ ব্যান্ডের’ উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৫ মে শাপলা চত্বর এবং জুলাই বিপ্লবে আহত ও শহীদদের স্মরণে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার...
থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে কয়েক দিন ধরেই...
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ও গণঅধিকার পরিষদ। এ সময় তারা দ্রুত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে সকল রাজনৈতিক দলকে একমত হওয়ার আহবান...
সিলেটে অবৈধ পাথর তোলার পেছনে ক্ষমতাসীন দলের চার নেতা
সিলেটের নির্ধারিত কিছু কোয়ারি ইজারা নিয়ে শর্ত সাপেক্ষে পাথর তোলার বিধান আছে।কিন্তু যে কোয়ারি ইজারা নেয়া হচ্ছে এখন পাথর তোলা হয় তার বাইরের বিস্তৃত এলাকা থেকেও। সরিয়ে দেয়া হচ্ছে আশপাশের টিলার ঘরবাড়িও। আর ইজারার শর্ত ভঙ্গ করে ১০ ফুট গভীরতার পরিবর্তে বেশি পাথরের লোভে গর্ত করা হয় ৭০ থেকে ৮০ ফুট, এটিই এখন মৃত্যুফাঁদ।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ, শাহ আরফিনটিলা, কালাইরাগ এবং ১০ নম্বর এলাকার নিয়ন্ত্রন করছে যুবলীগ নেতা শামীম আহমদ আর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলি আমজদ।
গত রোববার আলী আমজদের নিয়ন্ত্রণে থাকা কোয়ারির গর্তে ৫ শ্রমিক নিহতের মামলায় আসামীও করা হয় তাকে। এছাড়া জাফলং, বিছানাকান্দি ও শ্রীপুর কোয়ারির নিয়ন্ত্রণ জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলীর। আর কানাইঘাটের লোভাছড়া নিয়ন্ত্রণ করছেন জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোস্তাক আহমদ পলাশ।
দলীয় প্রভাবের কারণে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ার অভিযোগ পরিবেশবাদীদের। দলের নাম ভাঙ্গিয়ে করা অপকর্মের দায় নিতে নারাজ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা । আর দায়সারা বক্তব্য প্রশাসনের।
পাথর তোলার এই অবৈধ ব্যবসা চালু রাখতে পরিবেশ অধিদপ্তর, আর পুলিশকে প্রতিমাসে বড় অংকের চাঁদা দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা- এমন অভিযোগও আছে।