প্রকাশ : ০২ মার্চ ২০১৮, ১২:৫৫ পিএমআপডেট : ০২ মার্চ ২০১৮, ০১:১৮ পিএম
নো ম্যানস ল্যান্ডে থাকা রোহিঙ্গাদের ওপর প্রায় প্রতিদিনই গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। অন্য কোথাও চলে যেতে মাইকিং করে দেখানো হচ্ছে ভয়-ভীতি। সীমান্তে মিয়ানমার সেনাদের উপস্থিতি নতুন কিছু না হলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশিরাও হয়ে পড়ছে আতঙ্কিত।
এক রোহিঙ্গা জানান, এক সপ্তাহ আগে এখানে সেনারা এসেছে। এখানে বাংকার খুড়ে রেখেছে তারা। বিভিন্নভাবে আমাদের ভয় দেখাচ্ছে। অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কাঁটাতারের বেড়ায় এসে অবস্থান করছে তারা।
অন্য এক রোহিঙ্গা বলেন, এখন তারা পাহাড়ের ভেতরে ঘাপটি মেরে আছে। সেখানে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে তারা। পূর্ব পাশে একটা রাস্তা আছে, সেখানে তারা কামান বসিয়ে রেখেছে।
এক একটি পিলারের সঙ্গে একজন করে সেনা অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে। পাহাড়ের ওই পাশে পাঁচশো সেনা ক্যাম্প করে আছে। আমাদের পুরো ক্যাম্প তারা ঘিরে রেখেছে।
অভিযোগ উঠেছে নো ম্যানস ল্যান্ডে রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে, প্রায় প্রতিদিনই গুলি ছুড়ছে মিয়ানমারের সেনারা। মাইকিং করে ভয় দেখানো হচ্ছে, সীমান্ত এলাকা ছাড়তে। যাতে এসব রোহিঙ্গারা কোনোভাবেই আর মিয়ানমারের দিকে ফিরতে না পারে। মাঝেমধ্যে প্রতিরোধও গড়ে তুলছে রোহিঙ্গারা। তখন ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে, পিছু হটছে মিয়ানামার সেনারা।
সীমান্তে বসবাসরত বাংলাদেশিরাও আছেন আতঙ্কে। এমন ঘটনা নতুন নয়, বলছেন ধুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
নো ম্যানস ল্যান্ড থেকে রোহিঙ্গাদের অনেকেই জীবন বাঁচাতে ঢুকে পড়ছে বাংলাদেশের ভেতর। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবি।
কক্সবাজারে সাম্প্রদায়িক কোনো নৈরাজ্য, কোনো ভুল বোঝাবুঝি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী...
‘সত্য ঘটনার অনুপ্রেরণা’–এই বাক্যটি দিয়ে অনেক সিনেমা‑নাটকই তৈরি হয়। আমাদের দেশে যেমন হয়, বিদেশেও হয় হরহামেশা। ওটিটি’র এই দুনিয়ায় এ ধরনের বিনোদনমূলক ভিডিও কনটেন্ট আরও বেশি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সম্প্রতি...
শূন্যরেখায় প্রতিদিনই গুলির মুখে রোহিঙ্গারা
হটাৎ করেই বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম-তমব্রু সীমান্তে সেনা বাড়িয়েছে মিয়ানমার। সমরাস্ত্র নিয়ে চলছে কড়া টহল। নো ম্যানস ল্যান্ডে থাকলেও রোহিঙ্গাদের কার্যত চারদিক থেকে ঘিরে রেখেছে মিয়ানমার সেনারা।
এক রোহিঙ্গা জানান, এক সপ্তাহ আগে এখানে সেনারা এসেছে। এখানে বাংকার খুড়ে রেখেছে তারা। বিভিন্নভাবে আমাদের ভয় দেখাচ্ছে। অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কাঁটাতারের বেড়ায় এসে অবস্থান করছে তারা।
অন্য এক রোহিঙ্গা বলেন, এখন তারা পাহাড়ের ভেতরে ঘাপটি মেরে আছে। সেখানে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে তারা। পূর্ব পাশে একটা রাস্তা আছে, সেখানে তারা কামান বসিয়ে রেখেছে।
এক একটি পিলারের সঙ্গে একজন করে সেনা অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে। পাহাড়ের ওই পাশে পাঁচশো সেনা ক্যাম্প করে আছে। আমাদের পুরো ক্যাম্প তারা ঘিরে রেখেছে।
অভিযোগ উঠেছে নো ম্যানস ল্যান্ডে রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে, প্রায় প্রতিদিনই গুলি ছুড়ছে মিয়ানমারের সেনারা। মাইকিং করে ভয় দেখানো হচ্ছে, সীমান্ত এলাকা ছাড়তে। যাতে এসব রোহিঙ্গারা কোনোভাবেই আর মিয়ানমারের দিকে ফিরতে না পারে। মাঝেমধ্যে প্রতিরোধও গড়ে তুলছে রোহিঙ্গারা। তখন ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে, পিছু হটছে মিয়ানামার সেনারা।
সীমান্তে বসবাসরত বাংলাদেশিরাও আছেন আতঙ্কে। এমন ঘটনা নতুন নয়, বলছেন ধুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
নো ম্যানস ল্যান্ড থেকে রোহিঙ্গাদের অনেকেই জীবন বাঁচাতে ঢুকে পড়ছে বাংলাদেশের ভেতর। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবি।