প্রকাশ : ০৪ মার্চ ২০১৮, ০৯:৫৪ এএমআপডেট : ০৪ মার্চ ২০১৮, ১২:৩১ পিএম
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মশার কারণে বাড়ছে ভোগান্তি। এ নিয়ে দুমাস আগে জরিপ করে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে কোনো সতর্কবার্তা না পাওয়ার দাবি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের।
নিয়ম অনুযায়ী বিমানবন্দরের চারপাশের চারশো গজের মধ্যে কোনো মশা থাকা যাবে না। পরিস্থিতি জানতে গত নভেম্বরে জরিপ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ।
জরিপ শেষে প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমানবন্দরে প্রতি ঘণ্টায় একজন মানুষকে গড়ে ২০৩ বার মশার কামড় খেতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের দেয়া ওষুধেও জীবিত থাকছে ৮৬ ভাগ মশা।
ব্যবস্থা নিতে গত ৫ ডিসেম্বর চিঠি দিলেও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ কোনো সাড়া দেয়নি, বলছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
এদিকে, স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো চিঠি না পাওয়ার দাবি করছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
মশার উপদ্রবে গত ২২ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট রানওয়ে থেকে ফিরিয়ে আনতে হয়। মশা তাড়াতে ফ্লাইট ছাড়তে দেরি হয় দুই ঘণ্টা।
কক্সবাজারে সাম্প্রদায়িক কোনো নৈরাজ্য, কোনো ভুল বোঝাবুঝি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। শুক্রবার দুপুরে কক্সবাজারে জেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী...
সৌদি আরবে প্রতিষ্ঠিত ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘প্রবাসী নাশীদ ব্যান্ডের’ উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৫ মে শাপলা চত্বর এবং জুলাই বিপ্লবে আহত ও শহীদদের স্মরণে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার...
থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে কয়েক দিন ধরেই...
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ও গণঅধিকার পরিষদ। এ সময় তারা দ্রুত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে সকল রাজনৈতিক দলকে একমত হওয়ার আহবান...
শাহজালাল বিমানবন্দরে মশার ভোগান্তি
নিয়ম অনুযায়ী বিমানবন্দরের চারপাশের চারশো গজের মধ্যে কোনো মশা থাকা যাবে না। পরিস্থিতি জানতে গত নভেম্বরে জরিপ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ।
জরিপ শেষে প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমানবন্দরে প্রতি ঘণ্টায় একজন মানুষকে গড়ে ২০৩ বার মশার কামড় খেতে হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের দেয়া ওষুধেও জীবিত থাকছে ৮৬ ভাগ মশা।
ব্যবস্থা নিতে গত ৫ ডিসেম্বর চিঠি দিলেও বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ কোনো সাড়া দেয়নি, বলছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
এদিকে, স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো চিঠি না পাওয়ার দাবি করছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
মশার উপদ্রবে গত ২২ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট রানওয়ে থেকে ফিরিয়ে আনতে হয়। মশা তাড়াতে ফ্লাইট ছাড়তে দেরি হয় দুই ঘণ্টা।