প্রকাশ : ১৫ অক্টোবর ২০১৮, ০৪:২৫ পিএমআপডেট : ১৫ অক্টোবর ২০১৮, ০৪:৩২ পিএম
মাইকিংয়ে দায় সারছে প্রশাসন
চট্টগ্রামে সরকারি-বেসরকারি পাহাড়ে অবৈধভাবে ঘর তুলে ভাড়া দিয়েছে প্রভাবশালীরা। এইসব ঘরে কম ভাড়ায় বসবাসকারী নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও শ্রমিক শ্রেণির লোকজনই পাহাড় ধসের শিকার হয়ে প্রাণ হারাচ্ছে বেশি। আর বৃষ্টি হলে শুধু মাইকিং করেই দায় সারছে প্রশাসন।
প্রতি বছর বর্ষায় চট্টগ্রামের ঝুকিপূর্ণ পাহাড়ে মাইকিং করে আসছে জেলা প্রশাসন। অভিযান চালিয়ে বেশকিছু স্থাপনা উচ্ছেদও করা হয়। কিন্তু কিছু দিন পরই আবারো বসতি গড়ে নিম্ন আয়ের লোকজন। ফলে প্রতিবছরই ঘটে প্রাণহানি। এখানে বসবাসকারীরা বলছেন নিরুপায় তারা।
অভিযোগ আছে, এসব পাহাড়ে ঘর তৈরি করে ভাড়া দিচ্ছে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ প্রভাবশালীরা। যদিও এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন তারা। জেলা প্রশাসন বলছে, তদন্ত করে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কেবল নির্দিষ্ট সময়ে অভিযান না চালিয়ে পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি স্থায়ী উচ্ছেদের পরামর্শ সচেতন নাগরিকদের।
জেলা প্রশাসনের হিসেবে, চট্টগ্রাম নগরীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০টি পাহাড়ে বসতি আছে ছয় শতাধিক। তবে বাস্তবে এই সংখ্যা অনেক বেশি। আর পাহাড় ধসে দশ বছরে চট্টগ্রাম ও তিন পার্বত্য জেলায় মারা গেছেন তিনশর বেশি মানুষ।
ঢাকা বিশেষ জজ আদালত–৮ এর সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আমির হোসেনকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ...
শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই শুরু হল তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া। আগামী ১ জুলাই হবে অভিযোগ গঠনের শুনানি। সাবেক শেখ হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ দিতে রাষ্ট্রকে আদেশ দিয়েছে...
ছাত্র–জনতার আন্দোলন চলাকালীন আশুলিয়ায় হত্যার পর ছয়জনের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শুনানির পরবর্তী তারিখ ২ জুলাই নির্ধারণ করেছেন আদালত। এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১৯ জুন...
শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি শুরু হবে আগামী ১ জুলাই। এরইমধ্যে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছে রাষ্ট্র।
বাংলাদেশের জন্য দুই কিস্তিতে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। একইসঙ্গে, দুই কর্মসূচির চলমান ঋণচুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সংবাদ...
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে চোর সন্দেহে এক কিশোরকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া ইউনিয়নের চর তেলিজান গ্রামে এই ঘটনা হয়। সম্প্রতি ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ...
ভূমিদস্যুদের লোভে চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে মরছে মানুষ
প্রতি বছর বর্ষায় চট্টগ্রামের ঝুকিপূর্ণ পাহাড়ে মাইকিং করে আসছে জেলা প্রশাসন। অভিযান চালিয়ে বেশকিছু স্থাপনা উচ্ছেদও করা হয়। কিন্তু কিছু দিন পরই আবারো বসতি গড়ে নিম্ন আয়ের লোকজন। ফলে প্রতিবছরই ঘটে প্রাণহানি। এখানে বসবাসকারীরা বলছেন নিরুপায় তারা।
অভিযোগ আছে, এসব পাহাড়ে ঘর তৈরি করে ভাড়া দিচ্ছে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ প্রভাবশালীরা। যদিও এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন তারা।
জেলা প্রশাসন বলছে, তদন্ত করে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কেবল নির্দিষ্ট সময়ে অভিযান না চালিয়ে পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি স্থায়ী উচ্ছেদের পরামর্শ সচেতন নাগরিকদের।
জেলা প্রশাসনের হিসেবে, চট্টগ্রাম নগরীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০টি পাহাড়ে বসতি আছে ছয় শতাধিক। তবে বাস্তবে এই সংখ্যা অনেক বেশি। আর পাহাড় ধসে দশ বছরে চট্টগ্রাম ও তিন পার্বত্য জেলায় মারা গেছেন তিনশর বেশি মানুষ।
/এম-আই/