প্রকাশ : ২৪ অক্টোবর ২০১৮, ১০:১০ এএমআপডেট : ২৪ অক্টোবর ২০১৮, ১০:১৬ এএম
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন
রংপুরে মানহানির মামলায় গ্রেপ্তার ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম কায়সারুল ইসলাম মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। এদিকে মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেছেন ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মনিরা সুলতানা মনি।
রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয় থেকে বেলা একটার দিকে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে নেয়া হয় মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে।
অতিরিক্ত মুখ্য হাকিম কায়সারুল ইসলামের আদালতে ব্যারিস্টার মইনুলের জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। রাজনৈতিক কারণে মামলাটি হয়েছে বলেও দাবি করেন তারা। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা অভিযোগ নাকচ করে বলেন, নারীর প্রতি প্রকাশ্যে অবমাননাকর মন্তব্যের কারণেই ব্যারিস্টার মইনুলের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
দুই পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে মইনুল হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে হৈ চৈ শুরু করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। পাল্টা স্লোগান দেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরাও। পরে প্রিজনভ্যানে করে ব্যারিস্টার মইনুলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ১৬ অক্টোবর একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে অমর্যাদাকর মন্তব্য করেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন। এ ঘটনায় মাসুদা ভাট্টিসহ দুজনের করা মামলায় মইনুল হোসেন হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন পেলেও সোমবার রংপুরের আরেকটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হন। মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার ময়মনসিংহে আরো একটি মামলা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। এছাড়া মানহানির মামলা হয়েছে মাগুরায়।
‘আয়নাঘর’ হিসেবে ব্যবহৃত হতো এমন তিনটি স্থান পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার দুপুরে আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে ড. ইউনূস বলেন, ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত...
অন্তর্বর্তী সরকার আইনি দলিল দিয়ে সমর্থিত ও বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছার দ্বারা গঠিত বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ...
আয়নাঘর পরিদর্শনে গিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমের প্রতিনিধি ও ভুক্তভোগীদের পরিবার।
ক্রীড়া সাংবাদিক ও উপস্থাপিকা সানজানা গানেশানের (জাসপ্রীত বুমরার স্ত্রী) সঙ্গে আলাপকালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে পন্টিং বলেছেন, ‘সত্যি কথা বলতে, আমার মনে হয়, ওরা (চ্যাম্পিয়নস...
অন্তার্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সম্পূর্ণ স্বাধীন, এখানে কখন কার রায় হবে তা নিয়ে বাইরে কারো মন্তব্য না করতে নির্দেশ দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। আজ বুধবার সকালে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো....
কারাগারে ব্যারিস্টার মইনুল
রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয় থেকে বেলা একটার দিকে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে নেয়া হয় মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে।
অতিরিক্ত মুখ্য হাকিম কায়সারুল ইসলামের আদালতে ব্যারিস্টার মইনুলের জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। রাজনৈতিক কারণে মামলাটি হয়েছে বলেও দাবি করেন তারা। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা অভিযোগ নাকচ করে বলেন, নারীর প্রতি প্রকাশ্যে অবমাননাকর মন্তব্যের কারণেই ব্যারিস্টার মইনুলের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
দুই পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে মইনুল হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে হৈ চৈ শুরু করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। পাল্টা স্লোগান দেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরাও। পরে প্রিজনভ্যানে করে ব্যারিস্টার মইনুলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ১৬ অক্টোবর একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে অমর্যাদাকর মন্তব্য করেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন। এ ঘটনায় মাসুদা ভাট্টিসহ দুজনের করা মামলায় মইনুল হোসেন হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন পেলেও সোমবার রংপুরের আরেকটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হন। মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার ময়মনসিংহে আরো একটি মামলা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। এছাড়া মানহানির মামলা হয়েছে মাগুরায়।
/এইচ.এ/