প্রকাশ : ০৬ জুন ২০১৯, ১০:৩১ এএমআপডেট : ০৬ জুন ২০১৯, ০২:৪৯ পিএম
ওষুধের দোকান
দেশে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে অনুমোদনহীন ওষুধের দোকান। ড্রাগ লাইসেন্স ছাড়াই চলছে বছরের পর বছর। বেশিরভাগেরই নেই ফার্মাসিস্ট। এতে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না ওষুধ। ফলে নষ্ট হয় গুণগত মান। আর লোকবলের অভাবে ব্যবস্থা নিতে পারছে না ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
দেশে অনুমোদিত ফার্মেসি এক লাখ ৩০ হাজার। আর অনুমোদন নেই, এমন ফার্মেসির সঠিক হিসেব নেই কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে।
শহর বন্দর গ্রাম প্রতি এলাকাতেই মুদি দোকানের মতোই যত্রতত্র গড়ে উঠেছে ওষুধের দোকান। অনেক দোকানদার আবার দিচ্ছেন রোগের চিকিৎসাও।
জ্বরের ওষুধ নিতে এসেছেন জাহাঙ্গীর আলম। দোকানে বসা পল্লী চিকিৎসক তাকে উচ্চমাত্রার এন্টিবায়োটিক দেন। অথচ রোগীর শরীরে তাপমাত্রা পাওয়া গেল মাত্র ৯৯.৪ ডিগ্রি।
এভাবে শুধু বিক্রি বাড়াতে অনেক দোকানীই জড়িয়ে পড়ছেন অনিয়মে। ওষুধের দোকান কমপক্ষে সি ক্যাটাগরি অর্থ্যাৎ দোকান পরিচালনায় বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোকোবল থাকার কথা থাকলেও মানা হচ্ছে না তা।
অনিয়ম ঠেকাতে সারা দেশেই মডেল ফার্মেসির সংখ্যা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিকস ওনার্স এসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. মইনুল আহসান বলেন, অল শুড বি আইডিয়াল এন্ড মডেল ফার্মেসি। একটা মেডিসিন যেভাবে থাকবে রাখা উচিত, ফ্রি থাকবে, টেমপারেচার মেইনটেইন সেটা না থাকলে তো ফার্মেসি হলো।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, লোকোবলের সংকট আছে। এখনো সব জেলায় এসডি নাই। ছোট ছোট হাট বাজার নজরদারিতে আনা চ্যালেঞ্জ। বাট আমরা করছি।
এন্টিবায়োটিকসহ সব ধরনের ওষুধের অপপ্রয়োগ ঠেকাতে দেশের সব ওষুধের দোকানকেই অনুমোদনের আওতায় আনা জরুরি বলছেন চিকিৎসকরা।
আমেরিকার উচ্চ শুল্ক আরোপ নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে সফররত মার্কিন প্রতিনিধিকে। একই সাথে দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি মেটানোর ওপরও জোর দিয়েছে ঢাকা। আমেরিকার দুই উপসহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রীর...
পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বাণিজ্য ও ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে বের করার লক্ষ্যে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম পরিবর্তন করে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ রাখায় ইউনেস্কোর স্বীকৃতি ধরে রাখতে নতুন করে আবেদন ও অনুমোদনের প্রয়োজন হবে বলে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কোর...
একাত্তরে গণহত্যার ক্ষমা চাওয়া, বাংলাদেশের টাকা ফেরত নেওয়া ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফেরত নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। বাংলাদেশে সফররত পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠক...
ঐকমত্য কমিশন থেকে সংস্কার বিষয়ে সংক্ষিপ্ত খসড়া পাঠিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হয়েছে, মূল প্রস্তাবনার সঙ্গে যার অনেক পার্থক্য রয়েছে বলে অভিযোগ বিএনপির। নেতারা জানিয়েছেন, বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে নয়।...
ড্রাগ লাইসেন্স ছাড়াই চলছে হাজারো ওষুধের দোকান
দেশে অনুমোদিত ফার্মেসি এক লাখ ৩০ হাজার। আর অনুমোদন নেই, এমন ফার্মেসির সঠিক হিসেব নেই কোনো কর্তৃপক্ষের কাছে।
শহর বন্দর গ্রাম প্রতি এলাকাতেই মুদি দোকানের মতোই যত্রতত্র গড়ে উঠেছে ওষুধের দোকান। অনেক দোকানদার আবার দিচ্ছেন রোগের চিকিৎসাও।
জ্বরের ওষুধ নিতে এসেছেন জাহাঙ্গীর আলম। দোকানে বসা পল্লী চিকিৎসক তাকে উচ্চমাত্রার এন্টিবায়োটিক দেন। অথচ রোগীর শরীরে তাপমাত্রা পাওয়া গেল মাত্র ৯৯.৪ ডিগ্রি।
এভাবে শুধু বিক্রি বাড়াতে অনেক দোকানীই জড়িয়ে পড়ছেন অনিয়মে। ওষুধের দোকান কমপক্ষে সি ক্যাটাগরি অর্থ্যাৎ দোকান পরিচালনায় বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোকোবল থাকার কথা থাকলেও মানা হচ্ছে না তা।
অনিয়ম ঠেকাতে সারা দেশেই মডেল ফার্মেসির সংখ্যা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিকস ওনার্স এসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. মইনুল আহসান বলেন, অল শুড বি আইডিয়াল এন্ড মডেল ফার্মেসি। একটা মেডিসিন যেভাবে থাকবে রাখা উচিত, ফ্রি থাকবে, টেমপারেচার মেইনটেইন সেটা না থাকলে তো ফার্মেসি হলো।
লোকোবল সংকট থাকায় গ্রাম পর্যায়ের দোকানকে অনুমোদনের আওতায় আনা কঠিন বলছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, লোকোবলের সংকট আছে। এখনো সব জেলায় এসডি নাই। ছোট ছোট হাট বাজার নজরদারিতে আনা চ্যালেঞ্জ। বাট আমরা করছি।
এন্টিবায়োটিকসহ সব ধরনের ওষুধের অপপ্রয়োগ ঠেকাতে দেশের সব ওষুধের দোকানকেই অনুমোদনের আওতায় আনা জরুরি বলছেন চিকিৎসকরা।
/এইচ.এ/