নূর ও রাশেদকে দেশে ফেরানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত
প্রকাশ : ১৫ আগস্ট ২০২০, ১২:৩৬ পিএমআপডেট : ১৫ আগস্ট ২০২০, ০৩:৩৬ পিএম
নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরী
বঙ্গবন্ধু হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীকে দেশে ফেরানোর সব চেষ্টা অব্যাহত আছে। আর এ প্রশ্নে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তাদের ফেরাতে প্রয়োজনে দেশ দুটোর সঙ্গে বন্দি-বিনিময় চুক্তি হতে পারে বলেও আভাস দিয়েছেন আইনমন্ত্রী।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীকে দেশে ফেরানোর চেষ্টায় এক ধাপ এগিয়েছে সরকার। প্রায় ১৫ বছর পর রাশেদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়টি আবারো খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। ২৪ জুলাই মার্কিন ম্যাগাজিন-পলিটিকোয় বলা হয়েছে, গত জুনে তার নথিটি বোর্ড অব ইমিগ্রেশন আপিলকে নিজ দপ্তরে পাঠাতে বলেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার।
এ প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয়ের ক্ষেত্রে কোনো মিথ্যা তথ্য পাওয়া গেলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে রাশেদ চৌধুরীকে। সেক্ষেত্রে তাকে বাংলাদেশেই ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরেক আসামি নূর চৌধুরীকে ফেরাতে বাংলাদেশের আবেদনে গত বছরই সাড়া দেয় কানাডার আদালত। সরকারের করা মামলায়, আসে তার অবস্থানসংক্রান্ত তথ্যের ওপর থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার আদেশ। এখন চলছে পরবর্তী আইনি ও কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রস্তুতি। তবে, কানাডার মৃত্যুদণ্ডবিরোধী অবস্থানে নূরকে ফেরাতে জটিলতা থাকলেও শাস্তি কমানোর মতো আপস করতে রাজি নয় বাংলাদেশ।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, সব জটিলতা কাটিয়ে নূর ও রাশেদ চৌধুরীর দণ্ড কার্যকরে সব চেষ্টা অব্যহত রাখবে সরকার। দেশ দুটির সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি না থাকায় কোনো প্রতিবন্ধকতা দেখা দিলে তাও দূর করা হবে বলে জানান তিনি।
সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যায়, পলাতক ৪ আসামির একজন আব্দুল মাজেদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে গত এপ্রিলে। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য তিন পলাতক আসামি শরীফুল হক ডালিম, রিসালদার মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ ও খন্দকার আব্দুর রশিদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই সরকারের কাছে। তাদের সন্ধানে সব দূতাবাসকে নির্দেশ ও প্রবাসীদের সহায়তা চেয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই পুলিশ আসামি গ্রেপ্তার করতে পারবে। আজ বুধবার সকালে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট...
অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর ১ম অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ আদেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের একটি মামলা বাতিলের আবেদন খারিজের বিরুদ্ধে করা আপিল মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ।
আরও কিছু বিতর্কিত সরকারি কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হচ্ছে। বিতর্কিত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে অতি উৎসাহী ভূমিকা রাখাসহ নানা অনিয়মে জড়িত শতাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।...
চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে তাওহীদ হৃদয়ের নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও এই ঘটনার রেশ এখনো কমছে না। আম্পায়ারের সঙ্গে অসদাচরণ করায় এবং পরে প্রকাশ্যে আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা করার কারণে মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়কে...
নূর ও রাশেদকে দেশে ফেরানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নূর চৌধুরী ও রাশেদ চৌধুরীকে দেশে ফেরানোর চেষ্টায় এক ধাপ এগিয়েছে সরকার। প্রায় ১৫ বছর পর রাশেদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়টি আবারো খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। ২৪ জুলাই মার্কিন ম্যাগাজিন-পলিটিকোয় বলা হয়েছে, গত জুনে তার নথিটি বোর্ড অব ইমিগ্রেশন আপিলকে নিজ দপ্তরে পাঠাতে বলেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার।
এ প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয়ের ক্ষেত্রে কোনো মিথ্যা তথ্য পাওয়া গেলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে রাশেদ চৌধুরীকে। সেক্ষেত্রে তাকে বাংলাদেশেই ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরেক আসামি নূর চৌধুরীকে ফেরাতে বাংলাদেশের আবেদনে গত বছরই সাড়া দেয় কানাডার আদালত। সরকারের করা মামলায়, আসে তার অবস্থানসংক্রান্ত তথ্যের ওপর থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার আদেশ। এখন চলছে পরবর্তী আইনি ও কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রস্তুতি। তবে, কানাডার মৃত্যুদণ্ডবিরোধী অবস্থানে নূরকে ফেরাতে জটিলতা থাকলেও শাস্তি কমানোর মতো আপস করতে রাজি নয় বাংলাদেশ।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, সব জটিলতা কাটিয়ে নূর ও রাশেদ চৌধুরীর দণ্ড কার্যকরে সব চেষ্টা অব্যহত রাখবে সরকার। দেশ দুটির সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি না থাকায় কোনো প্রতিবন্ধকতা দেখা দিলে তাও দূর করা হবে বলে জানান তিনি।
সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যায়, পলাতক ৪ আসামির একজন আব্দুল মাজেদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে গত এপ্রিলে। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য তিন পলাতক আসামি শরীফুল হক ডালিম, রিসালদার মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ ও খন্দকার আব্দুর রশিদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই সরকারের কাছে। তাদের সন্ধানে সব দূতাবাসকে নির্দেশ ও প্রবাসীদের সহায়তা চেয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
/এইচ.এ/