প্রকাশ : ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৯:৫৫ পিএমআপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১০:০৩ পিএম
ইরানে চলমান গণআন্দোলনের ফাইল ছবি
ইরানে গত চার মাসের অধিক সময় ধরে চলা গণআন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন ও সংহতি প্রকাশ করছেন বাংলাদেশের ৩৫ বিশিষ্ট নাগরিক।
সোমবার রেহনুমা আহমেদ ও জলি তালুকদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারী বাংলাদেশের নাগরিকগণ ইরানে গত চার মাসের অধিক সময় ধরে চলমান গণআন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন ও সংহতি প্রকাশ করছি। গত ১৬ সেপ্টেম্বর ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে ২২ বছর বয়সী কুর্দি তরুণী ‘জিনা’ মাহসা আমিনির মৃত্যুর প্রতিবাদে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে হিজাববিরোধী বিক্ষোভ দ্রুত প্রবর্তিত হয় সরকারবিরোধী আন্দোলনে।
কুর্দি স্লোগান “নারী, জীবন ও মুক্তি”র সাথে যুক্ত হয় সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে নানান স্লোগান - “বাসিজ কে নির্মূল কর” (সরকার অনুগত মিলিশিয়া), “যেই সরকার বাচ্চাদের হত্যা করে আমরা সেই সরকার চাই না, 'খামেনি মুর্দাবাদ'।
সমগ্র ইরানে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়া নারীমুক্তি ও সরকারবিরোধী আন্দোলনকে দমন করতে ইতোমধ্যে পাঁচ শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে যাদের মধ্যে অন্তত ৫৭ জন শিশু। উনিশ হাজারেরও বেশি আন্দোলনকারীকে কারাবন্দী করা হয়েছে।
এই চলমান আন্দোলন যেন গণঅভ্যুত্থান ও গণতান্ত্রিক বিপ্লবে পরিণত না হয় সেজন্য ইরানের শাসকগোষ্ঠী ভয়ঙ্কর জুলুম নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে: গণগ্রেপ্তার, নির্বিচারে গুলি চালিয়ে প্রতিবাদকারীদের হত্যা, গুম, মিথ্যা মামলা, বিচারের ছলনা, টর্চার, নারী আন্দোলনকারীদের যৌন টর্চার (ধর্ষণ), মৃত্যুদণ্ড প্রদান, একের পর এক আন্দোলনকারী বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা (মোহাম্মদ মাহদি কারামি, সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেইনি, মোহসেন শেকারি, মাজিদরেজা রাহনাভার্দ), প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়ে জনগণকে ভীতসন্ত্রস্ত করা। ইতোমধ্যে আরও ১৭ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে যাদের মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বডিবিল্ডার, র্যাপ সঙ্গীতশিল্পী ও নাপিত।
গণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে আমরা জানতে পেরেছি যে শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ইরানের জনগণের ক্ষোভে ফুঁসে ওঠার প্রধান কারণগুলো হচ্ছে ধর্মীয় এলিটদের রাজনৈতিক সুযোগসুবিধা কুক্ষিগত করা, নিজেদের জবাবদিহিতার উর্ধ্বে মনে করা, সাধারণ মানুষের সামাজিক জীবনকে দমন পীড়ন ব্যবস্থার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা, দুর্নীতি, প্যানডেমিকের অব্যবস্থাপনা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, ব্যাপক বেকারত্ব বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে, ধর্মকে এক্সপ্লইট করে শাসন পাকাপোক্ত করা, এবং ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাসিজকে লেলিয়ে দেয়া। পশ্চিমের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা যেমন ইরানের অর্থনীতিকে দুর্বল করেছে এ কথা সত্য, একইসাথে ১৯৭৯ এর ইসলামী বিপ্লবের পর সরকার-প্রবর্তিত ভর্তুকি ও কল্যাণমূলক উদ্যোগ প্রত্যাহার জনমানুষের জীবনকে দুর্বিসহ করে তুলেছে।
আমরা অবিলম্বে ইরানের জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ওপর চলমান সকল রাষ্ট্রীয় দমন পীড়ন বন্ধের দাবি জানাই। আন্দোলনকারী সকল কারাবন্দীর মুক্তি দাবি করি।
এই মুহূর্তে সকল মৃত্যুদণ্ড, হত্যা ও সাজা বন্ধের দাবি জানাচ্ছি। ইরানের জনগণের চলমান আন্দোলনে সক্রিয় সমর্থন প্রদান ও রাজপথে সংহতি আন্দোলন গড়ে তুলতে আমরা বাংলাদেশসহ গোটা পৃথিবীর মানুষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। ইরানের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক অভিমুখ একান্তভাবে সেদেশের জনগণের নিজস্ব সিদ্ধান্তে নির্ধারিত হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
সবশেষে, আমরা ইরানের বর্তমান সরকারকে নিজ দেশের ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণের আহ্বান জানাই: ১৯৭৯এর গণঅভ্যুত্থান যেভাবে মার্কিন-মদদপুষ্ট স্বৈরাচারী শাসক রেজা শাহ পাহলভীকে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল ঠিক একইভাবে বর্তমান স্বৈরশাসকরা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন, যদি তারা জনগণের দাবির প্রতি নতি স্বীকার না করেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড, একে বাদ দিয়ে অর্থনীতির নতুন পথ খোলা সম্ভব নয়। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দরে পরিদর্শন শেষে মতবিনিময় সভায় এ...
রাখাইনে ত্রাণ সহায়তা পাঠাতে জাতিসংঘের মানবিক করিডোর হতে পারে, যদি তা কার্যকর হয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি। মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাপানে আসন্ন...
রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থাপনা থেকে রাজস্ব নীতি প্রণয়ন কার্যক্রমকে আলাদা করতেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ভেঙে রাজস্ব নীতি বিভাগ এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ নামে দুটি স্বতন্ত্র বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা...
আগামী মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে আজ বুধবার বিকেলে।
২০২২ সালের ১৪ মে ক্রিকেট দুনিয়া স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেদিন মাত্র ৪৬ বছর বয়সে পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নেন অস্ট্রেলিয়ান সাবেক অলরাউন্ডার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। কুইন্সল্যান্ডে গভীর রাতে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় প্রাণ...
মে মাস তাপপ্রবাহ, বজ্রবৃষ্টি ও ঘূর্ণিঝড়ের মাস। এ সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও প্রাণহানির ঘটনাও বেশি হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এপ্রিল থেকে জুন কর্কটক্রান্তি রেখার আশপাশে তাপ তীব্র থাকে। তাই বজ্রপাত ও...
পরিবার ছাড়া দেখা নিষেধ —এমন ব্যতিক্রমী স্লোগান নিয়ে ঈদুল আজহায় মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা 'উৎসব'। তানিম নূরের পরিচালনায় এই সিনেমায় কাজ করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতনামা একঝাঁক অভিনয়শিল্পী।
১৩ মে রাজধানীর...
ইরানের চলমান গণআন্দোলনে সংহতি জানিয়েছেন ৩৫ বিশিষ্টজন
সোমবার রেহনুমা আহমেদ ও জলি তালুকদার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারী বাংলাদেশের নাগরিকগণ ইরানে গত চার মাসের অধিক সময় ধরে চলমান গণআন্দোলনের প্রতি নৈতিক সমর্থন ও সংহতি প্রকাশ করছি। গত ১৬ সেপ্টেম্বর ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে ২২ বছর বয়সী কুর্দি তরুণী ‘জিনা’ মাহসা আমিনির মৃত্যুর প্রতিবাদে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে হিজাববিরোধী বিক্ষোভ দ্রুত প্রবর্তিত হয় সরকারবিরোধী আন্দোলনে।
কুর্দি স্লোগান “নারী, জীবন ও মুক্তি”র সাথে যুক্ত হয় সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে নানান স্লোগান - “বাসিজ কে নির্মূল কর” (সরকার অনুগত মিলিশিয়া), “যেই সরকার বাচ্চাদের হত্যা করে আমরা সেই সরকার চাই না, 'খামেনি মুর্দাবাদ'।
সমগ্র ইরানে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়া নারীমুক্তি ও সরকারবিরোধী আন্দোলনকে দমন করতে ইতোমধ্যে পাঁচ শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে যাদের মধ্যে অন্তত ৫৭ জন শিশু। উনিশ হাজারেরও বেশি আন্দোলনকারীকে কারাবন্দী করা হয়েছে।
এই চলমান আন্দোলন যেন গণঅভ্যুত্থান ও গণতান্ত্রিক বিপ্লবে পরিণত না হয় সেজন্য ইরানের শাসকগোষ্ঠী ভয়ঙ্কর জুলুম নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে: গণগ্রেপ্তার, নির্বিচারে গুলি চালিয়ে প্রতিবাদকারীদের হত্যা, গুম, মিথ্যা মামলা, বিচারের ছলনা, টর্চার, নারী আন্দোলনকারীদের যৌন টর্চার (ধর্ষণ), মৃত্যুদণ্ড প্রদান, একের পর এক আন্দোলনকারী বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা (মোহাম্মদ মাহদি কারামি, সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেইনি, মোহসেন শেকারি, মাজিদরেজা রাহনাভার্দ), প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়ে জনগণকে ভীতসন্ত্রস্ত করা। ইতোমধ্যে আরও ১৭ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে যাদের মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বডিবিল্ডার, র্যাপ সঙ্গীতশিল্পী ও নাপিত।
গণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে আমরা জানতে পেরেছি যে শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ইরানের জনগণের ক্ষোভে ফুঁসে ওঠার প্রধান কারণগুলো হচ্ছে ধর্মীয় এলিটদের রাজনৈতিক সুযোগসুবিধা কুক্ষিগত করা, নিজেদের জবাবদিহিতার উর্ধ্বে মনে করা, সাধারণ মানুষের সামাজিক জীবনকে দমন পীড়ন ব্যবস্থার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা, দুর্নীতি, প্যানডেমিকের অব্যবস্থাপনা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, ব্যাপক বেকারত্ব বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে, ধর্মকে এক্সপ্লইট করে শাসন পাকাপোক্ত করা, এবং ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাসিজকে লেলিয়ে দেয়া। পশ্চিমের অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা যেমন ইরানের অর্থনীতিকে দুর্বল করেছে এ কথা সত্য, একইসাথে ১৯৭৯ এর ইসলামী বিপ্লবের পর সরকার-প্রবর্তিত ভর্তুকি ও কল্যাণমূলক উদ্যোগ প্রত্যাহার জনমানুষের জীবনকে দুর্বিসহ করে তুলেছে।
আমরা অবিলম্বে ইরানের জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ওপর চলমান সকল রাষ্ট্রীয় দমন পীড়ন বন্ধের দাবি জানাই। আন্দোলনকারী সকল কারাবন্দীর মুক্তি দাবি করি।
এই মুহূর্তে সকল মৃত্যুদণ্ড, হত্যা ও সাজা বন্ধের দাবি জানাচ্ছি। ইরানের জনগণের চলমান আন্দোলনে সক্রিয় সমর্থন প্রদান ও রাজপথে সংহতি আন্দোলন গড়ে তুলতে আমরা বাংলাদেশসহ গোটা পৃথিবীর মানুষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। ইরানের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক অভিমুখ একান্তভাবে সেদেশের জনগণের নিজস্ব সিদ্ধান্তে নির্ধারিত হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
সবশেষে, আমরা ইরানের বর্তমান সরকারকে নিজ দেশের ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণের আহ্বান জানাই: ১৯৭৯এর গণঅভ্যুত্থান যেভাবে মার্কিন-মদদপুষ্ট স্বৈরাচারী শাসক রেজা শাহ পাহলভীকে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল ঠিক একইভাবে বর্তমান স্বৈরশাসকরা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন, যদি তারা জনগণের দাবির প্রতি নতি স্বীকার না করেন।
স্বাক্ষরকারীগণ
নাম পরিচয়
1. ড. গীতি আরা নাসরিনশিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ।
2. মোশরেফা মিশু রাজনীতিবিদ।
3. ড. মির্জা তাসলিমা সুলতানা শিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ।
4. রাণী য়েন য়েনআদিবাসী অধিকার সুরক্ষাকর্মী ও চাকমা সার্কেলের উপদেষ্টা ।
5. আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপিঅ্যাডভোকেট, অ্যাপিলেট ডিভিশন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।
6. নাজনীন শিফাজওয়াহেরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক।
7. ড. নাসরিন খন্দকারনৃবিজ্ঞানী ও গবেষক, আয়ারল্যান্ড।
8. ড. সামিনা লুৎফাশিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
9.শিল্পী বড়ুয়াশিক্ষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ।
10.ড. নাসরিন সিরাজনৃবিজ্ঞানী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ।
11.তাসলিমা আখতারআলোকচিত্রী ও সভাপ্রধান, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি।
12.বহ্নি শিখা জামালীসভাপতি, শ্রমজীবী নারী মৈত্রী।
13.শম্পা বসুসভাপতি, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম।
14.সীমা দত্তসভাপতি, বাংলদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্র।
15.জান্নাতুল মাওয়াআলোকচিত্রী ।
16.সায়েমা খাতুনলেখক ও নৃবিজ্ঞানী, যুক্তরাষ্ট্র।
17.বীথি ঘোষশিক্ষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক।
18.ড. সাদাফ নূরগবেষক, ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য ।
19.হানা শামস আহমেদপিএইচডি গবেষক, ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা।
20.লায়লা পারভীনশিক্ষক ও সভানেত্রী, নারী অধিকার, নোয়াখালী।
21.তাহেরা বেগম জলিলেখক।
22.শ্যামলী শীলসভাপতি, নারী সংহতি।
23.সুতপা বেদজ্ঞলেখক ও রাজনৈতিক কর্মী।
24.ইলিরা দেওয়ানঅ্যাক্টিভিস্ট।
25.রোজিনা বেগমমানবাধিকারকর্মী ও শিক্ষার্থী, মাহিডন বিশ্ববিদ্যালয়, থাইল্যান্ড।
26.মার্জিয়া রহমান শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
27.দিপ্তী দত্তশিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
28.ড. সায়দিয়া গুলরুখসাংবাদিক ও গবেষক।
29.মন্টি বৈষ্ণবসাংবাদিক।
30.শবনম হাফিজসভাপতি, গার্মেন্ট শ্রমিক মুক্তি আন্দোলন।
31.আমিনা আক্তারযুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরাম।
32.মুক্তা বাড়ৈসভাপতি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট।
33.আশরাফী নিতুসদস্য, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, কেন্দ্রীয় কমিটি।
34.রেহনুমা আহমেদলেখক ও নৃবিজ্ঞানী ।
35.জলি তালুকদাররাজনৈতিক কর্মী।