প্রকাশ : ২৬ আগস্ট ২০২২, ০৪:১৬ পিএমআপডেট : ২৭ আগস্ট ২০২২, ১২:৪৫ পিএম
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
দেশের সারের কোনো সংকট নেই, পর্যাপ্ত পরিমাণ সার মজুদ আছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। শুক্রবার সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি একথা বলেন।
এসময় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, বর্তমান সরকার কৃষিকে বাচিয়ে রাখার জন্য কাজ করছেন। বিশ্বে যতই খারাপ পরিস্থিতি হোক না বাংলাদেশের কোনো অভাব হবে না। আগামী তিন মাসের মধ্যে পরিস্থিতি অনেকেটা স্বাভাবিক হবে ।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের নীতিমালার মধ্যে আনতে পারলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
তিনি আরও বলেন, নির্মাণ সামগ্রী সিমেন্ট ও রডের দাম বেড়েছে। আমাদের এখানে ব্যবসায়ীরা একটু বেশি সুযোগ নিচ্ছে। জনগণের যে কষ্ট হচ্ছে সেটা সরকার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী চিন্তা করেন। আমরা ব্যবসায়ীদের নীতিমালার মধ্যে আনতে পারিনি। আমরা চেষ্টা করছি সার্বিকভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য। মানুষের যে ভোগান্তি হচ্ছে তা কমানোর জন্য চেষ্টা করছি।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, করোনার পরে বিশ্বের যে সার্বিক অবস্থা তা হঠাৎ করে হয়নি। করোনার পর আবার ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ এতে প্রভাব ফেলেছে। আমরা একটা গ্লোবাল ফ্যামিলিতে বসবাস করি। আমরা একে অপরের ওপর নির্ভরশীল।
তিনি জানান, নিরাপদ মুজদ নিশ্চিতকরণে ২৫ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সারের অতিরিক্ত হিসেবে আরো ৫ লাখ মেট্রিক টন সার বাফার গোডাউনসমূহে মজুদ রাখা প্রয়োজন। বর্তমানে কারখানা ও সকল বাফার গোডাউনের ধারণ ক্ষমতা সর্বোচ্চ ৩ লাখ মেট্রিক টন।
তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় শিল্প মন্ত্রণালয় কর্তৃক সার সংরক্ষণ ও বিতরণ সুবিধার জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় দুটি পৃথক প্রকল্পের মাধ্যমে ১৩টি ও ৩৪টি করে মোট ৪৭টি বাফার গোডাউন নির্মাণ করা হচ্ছে। সবগুলো বাফার গোডাউন নির্মাণ সম্পন্ন হলে প্রতিটিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন করে মোট প্রায় ৫ লাখ মেট্রিক টন সার মজুদ রাখা সম্ভব হবে বলে আশা করি।
এ সময় শিল্প সচিব, বিসিআইসির চেয়ারম্যানসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সাত বছরে পা দিলো দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক হ্যাপিনেস কোচ ও ব্রেইন ট্রেইনার কোচ কাঞ্চন একাডেমি। এ উপলক্ষে রোববার রাজধানীর আলোকি কনভেনশন সেন্টারে ‘আর্ন করি হ্যাপিনেস, ভাল রাখি বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে...
সিগারেটের দাম বাড়লে ধূমপায়ী কমবে বলে মনে করেন ৭৭ শতাংশ মানুষ। জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের অনলাইন সংস্করণে (www.itvbd.com) এক অনলাইন জরিপের আয়োজন...
প্রায় ৮ লাখ পেনশনার ইএফটির মাধ্যমে মাসের প্রথম কর্মদিবসেই পেনশন পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত হিসাব মহানিয়ন্ত্রক এ এইচ এম শামসুর রহমান। জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনার আওতায় শুদ্ধাচার...
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে বোমাগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম তথ্য পায় উলার প্যারিশ কাউন্সিল। এরপর ফেব্রুয়ারির শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে খননকাজ শুরু হয়। মাটির নিচে এখনো অনেক...
নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো, দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা এবং পতিত ফ্যাসিস্টদের বিভিন্ন চক্রান্ত প্রতিরোধের দাবিতে বিএনপির ডাকা কর্মসূচি শুরু হচ্ছে আজ। আজ...
দেশে সারের সংকট নেই: শিল্পমন্ত্রী
এসময় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, বর্তমান সরকার কৃষিকে বাচিয়ে রাখার জন্য কাজ করছেন। বিশ্বে যতই খারাপ পরিস্থিতি হোক না বাংলাদেশের কোনো অভাব হবে না। আগামী তিন মাসের মধ্যে পরিস্থিতি অনেকেটা স্বাভাবিক হবে ।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের নীতিমালার মধ্যে আনতে পারলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
তিনি আরও বলেন, নির্মাণ সামগ্রী সিমেন্ট ও রডের দাম বেড়েছে। আমাদের এখানে ব্যবসায়ীরা একটু বেশি সুযোগ নিচ্ছে। জনগণের যে কষ্ট হচ্ছে সেটা সরকার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী চিন্তা করেন। আমরা ব্যবসায়ীদের নীতিমালার মধ্যে আনতে পারিনি। আমরা চেষ্টা করছি সার্বিকভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য। মানুষের যে ভোগান্তি হচ্ছে তা কমানোর জন্য চেষ্টা করছি।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, করোনার পরে বিশ্বের যে সার্বিক অবস্থা তা হঠাৎ করে হয়নি। করোনার পর আবার ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ এতে প্রভাব ফেলেছে। আমরা একটা গ্লোবাল ফ্যামিলিতে বসবাস করি। আমরা একে অপরের ওপর নির্ভরশীল।
তিনি জানান, নিরাপদ মুজদ নিশ্চিতকরণে ২৫ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সারের অতিরিক্ত হিসেবে আরো ৫ লাখ মেট্রিক টন সার বাফার গোডাউনসমূহে মজুদ রাখা প্রয়োজন। বর্তমানে কারখানা ও সকল বাফার গোডাউনের ধারণ ক্ষমতা সর্বোচ্চ ৩ লাখ মেট্রিক টন।
তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় শিল্প মন্ত্রণালয় কর্তৃক সার সংরক্ষণ ও বিতরণ সুবিধার জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় দুটি পৃথক প্রকল্পের মাধ্যমে ১৩টি ও ৩৪টি করে মোট ৪৭টি বাফার গোডাউন নির্মাণ করা হচ্ছে। সবগুলো বাফার গোডাউন নির্মাণ সম্পন্ন হলে প্রতিটিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন করে মোট প্রায় ৫ লাখ মেট্রিক টন সার মজুদ রাখা সম্ভব হবে বলে আশা করি।
এ সময় শিল্প সচিব, বিসিআইসির চেয়ারম্যানসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
/ই.হ/