প্রকাশ : ০৫ জুলাই ২০১৮, ০৭:২১ এএমআপডেট : ০৫ জুলাই ২০১৮, ১০:১৬ এএম
রাজশাহী সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন এং বিএনপির প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল দুজনেরই আয় গত ৫ বছরে বেড়েছে। তবে মেয়র পদে থাকায় বুলবুলের আয় বেড়েছে অনেকটাই। দুজনেরই অস্থাবর সম্পত্তির পরিমানও বেড়েছে। নির্বাচনি হলফনামায় মিলেছে এই চিত্র। আয় বৈধ দাবি করে এই বৃদ্ধিকে স্বাভাবিক বলে দাবি করেছেন দুজনেই।
রাজশাহী সিটির মেয়র পদে এ নিয়ে তৃতীয়বার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও খায়রুজ্জমান লিটন। দুজনেরই একবার করে মেয়র পদে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামা অনুযায়ী, ১২ মামলার আসামি বিএনপির মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের পেশা ব্যবসা। ২০১৩ সালের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ছিল এক লাখ ৯২ হাজার টাকা। এবারের হলফনামায় বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন ৩১ লাখ ৭ হাজার টাকা। যার মধ্যে ২৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকা মেয়র হিসেবে সম্মানী থেকে পাওয়া। বাকি আয় ব্যবসা থেকে এসেছে।
মেয়র প্রার্থী লিটন পেশায় আইনজীবী হলেও এ বাবদ তাঁর কোনো আয় নেই। এবারের হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ৭৮ লাখ ৩২ হাজার টাকা। ব্যবসা, কৃষিকাজ ও বাড়ি ভাড়া এই আয়ের উৎস। এর আগে ২০১৩ সালে তিনি বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৭৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
এছাড়া হলফনামা থেকে জানা গেছে, জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ওয়াশিউর রহমান দোলন পেশায় ঠিকাদার। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী শফিকুল ইসলামের মনোহারীর দোকান রয়েছে। আর বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাবিবুর রহমান আয়ের উৎসব বাড়ি ভাড়া ও ব্যবসা।
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ সরকারকে ঘোষণা দিতে হবে, এতে রাজনৈতিক অস্থিরতা কাটবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
আরও ভিডিও দেখতে...
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের হতাহতদের পুরো দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে, এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। দুপুরে নরসিংদীর মেহেরপাড়ায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ আরমান মোল্লার...
আইপিএলের শেষ দিকে এসেছে শাস্তির মুখে পড়লেন রজত পাতিদার ও প্যাট কামিন্স। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদের দুই অধিনায়ক একই রকমের অপরাধ করলেও দুজনে পেয়েছেন দুরকমের শাস্তি।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করতে তার সরকারি বাসভবনে এসেছেন বিএনপির চার সদস্যদের প্রতিনিধি দল। শনিবার সন্ধ্যায় তারা যমুনায় উপস্থিত হন।
দেশের আর্থিক খাতে কোনো রোডম্যাপ নেই মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী দাবি করেছেন, সবার চিন্তা শুধু নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে। শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে...
রাজশাহী সিটির দুই মেয়র প্রার্থীর আয় বেড়েছে
রাজশাহী সিটির মেয়র পদে এ নিয়ে তৃতীয়বার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও খায়রুজ্জমান লিটন। দুজনেরই একবার করে মেয়র পদে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামা অনুযায়ী, ১২ মামলার আসামি বিএনপির মেয়র প্রার্থী মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের পেশা ব্যবসা। ২০১৩ সালের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ছিল এক লাখ ৯২ হাজার টাকা। এবারের হলফনামায় বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন ৩১ লাখ ৭ হাজার টাকা। যার মধ্যে ২৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকা মেয়র হিসেবে সম্মানী থেকে পাওয়া। বাকি আয় ব্যবসা থেকে এসেছে।
মেয়র প্রার্থী লিটন পেশায় আইনজীবী হলেও এ বাবদ তাঁর কোনো আয় নেই। এবারের হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ৭৮ লাখ ৩২ হাজার টাকা। ব্যবসা, কৃষিকাজ ও বাড়ি ভাড়া এই আয়ের উৎস। এর আগে ২০১৩ সালে তিনি বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৭৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
এছাড়া হলফনামা থেকে জানা গেছে, জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ওয়াশিউর রহমান দোলন পেশায় ঠিকাদার। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী শফিকুল ইসলামের মনোহারীর দোকান রয়েছে। আর বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাবিবুর রহমান আয়ের উৎসব বাড়ি ভাড়া ও ব্যবসা।
/এম-আই/