প্রকাশ : ০৭ জুন ২০১৯, ০৮:৫৪ এএমআপডেট : ০৭ জুন ২০১৯, ০৯:০০ এএম
নতুন গ্রহ এনজিটিএস-ফোরবি
নক্ষত্রের খুব কাছে- প্রায় এক হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় টিকে থাকতে সক্ষম এক গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। বিপজ্জনক এ অঞ্চলে কোন গ্রহের উপস্থিতি সম্ভব না বলেই ধারণা করা হতো এতদিন। তবে এনজিটিএস- ফোরবি নামের এই গ্রহটি আবিষ্কারের পর নড়ে চড়ে বসেছেন বিজ্ঞানীরা।
৯২০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত গ্রহটি আকারে পৃথিবীর চাইতে তিন গুণ বড়। ১৪.৭ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পৃথিবী সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে সময় লাগে প্রায় ৩৬৫ দিন। কিন্তু নতুন এই গ্রহটি মাত্র দেড় দিনে তার নিজস্ব নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়ারউইকের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড্যানিয়েল বেইলিস বলেন, "মাত্র দেড় দিনে একটি গ্রহ একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে!!! বুঝতে পারছেন এটি নক্ষত্রের কত কাছে অবস্থিত। এ ধরণের কোন গ্রহ আমরা আগে দেখিনি। এই প্রতিকূল পরিবেশে এটি কিভাবে টিকে আছে তা আমাদের ধারণার বাইরে।"
নক্ষত্রের খুব কাছের এলাকাকে বলা হয় নেপচুনিয়ান ডেজার্ট। প্রায় ১ হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা এবং প্রচণ্ড বিকিরণের কারণে এ অঞ্চলে কোন গ্রহই টিকতে পারার কথা নয়। তবে বিজ্ঞানীদের সব ধারণা বদলে দিয়েছে নতুন আবিষ্কার হওয়া এই গ্রহ।
নেক্সট জেনারেশন ট্রানজিট সার্ভে টেলিস্কোপের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়ায় গ্রহটির নাম দেয়া হয় এনজিটিএস-ফোরবি। চিলির আতাকামা মরুভূমি থেকে এটি দেখতে পান ইউরোপিয়ান সাউদার্ন ওবজার্ভেটরি, ইএসও-র বিজ্ঞানীরা।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়ারউইকের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড্যানিয়েল বেইলিস বলেন, "আমরা সবসময় মহাকাশের গ্রহ নক্ষত্রের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করি। হুট করে কোন গ্রহ বা নক্ষত্র আলো ছড়ালে সেটি আমাদের টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। এই গ্রহটি টেলিস্কোপে খুবই সামান্য সিগন্যাল দিচ্ছিল। এটার আকার বৃহস্পতি গ্রহের চাইতে খুব ছোট আর নেপচুনের প্রায় সমান।"
গ্যাসীয় বায়ুমণ্ডলযুক্ত এই গ্রহ, কি করে নিজ নক্ষত্রের এত কাছে পৌঁছলো তা ভেবে কুল পাচ্ছেন না বিজ্ঞানীরা। একে অবাস্তব গ্রহ হিসেবেও আখ্যা দিয়েছেন তারা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহারে নিজেদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা করছে চীন। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পাঠ্যপুস্তক, শিক্ষাদান পদ্ধতি ও স্কুলের পাঠ্যক্রমে বিভিন্ন এআই...
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পেতে বহু বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছেন বিজ্ঞানীরা। বিভিন্ন সময় সাফল্য কিছু পেলেও নিশ্চিতভাবে প্রাণের অস্তিত্ব আছে এমন অকাট্য প্রমাণ এখনও কোথাও পাওয়া যায়নি। তবে এবারে...
একদিক থেকে দেখলে, ভারতের কারণে কদিন আগে ছেলেদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যে ঝামেলায় পড়েছিল টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান, এবার মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কারণে ঠিক একই ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছে...
ফ্রাঙ্কফুর্টে গতকাল ইউরোপা লিগের ম্যাচটা শেষ হতেই তাই যেন বুক ভরে অক্সিজেন নেওয়ার সুযোগ হলো পস্তেকগলুর। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে ১-১ ড্রয়ের পর ফ্রাঙ্কফুর্টে গিয়ে গতকাল যে ৪৩...
একাত্তরে গণহত্যার ক্ষমা চাওয়া আহ্বান, বকেয়া অর্থ ফেরত ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফেরত নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। বাংলাদেশে সফররত পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠক...
রাজনৈতিক দলগুলোর নানা মতপার্থক্য থাকলেও ফ্যাসিবাদ রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়, এক আলোচনায়। নতুন বাংলাদেশ গড়তে সাংস্কৃতিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার তাগিদ দেন বক্তারা।
নক্ষত্রের খুব কাছে নতুন গ্রহের সন্ধান
৯২০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত গ্রহটি আকারে পৃথিবীর চাইতে তিন গুণ বড়। ১৪.৭ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পৃথিবী সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে সময় লাগে প্রায় ৩৬৫ দিন। কিন্তু নতুন এই গ্রহটি মাত্র দেড় দিনে তার নিজস্ব নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়ারউইকের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড্যানিয়েল বেইলিস বলেন, "মাত্র দেড় দিনে একটি গ্রহ একটি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে!!! বুঝতে পারছেন এটি নক্ষত্রের কত কাছে অবস্থিত। এ ধরণের কোন গ্রহ আমরা আগে দেখিনি। এই প্রতিকূল পরিবেশে এটি কিভাবে টিকে আছে তা আমাদের ধারণার বাইরে।"
নক্ষত্রের খুব কাছের এলাকাকে বলা হয় নেপচুনিয়ান ডেজার্ট। প্রায় ১ হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা এবং প্রচণ্ড বিকিরণের কারণে এ অঞ্চলে কোন গ্রহই টিকতে পারার কথা নয়। তবে বিজ্ঞানীদের সব ধারণা বদলে দিয়েছে নতুন আবিষ্কার হওয়া এই গ্রহ।
নেক্সট জেনারেশন ট্রানজিট সার্ভে টেলিস্কোপের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়ায় গ্রহটির নাম দেয়া হয় এনজিটিএস-ফোরবি। চিলির আতাকামা মরুভূমি থেকে এটি দেখতে পান ইউরোপিয়ান সাউদার্ন ওবজার্ভেটরি, ইএসও-র বিজ্ঞানীরা।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়ারউইকের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড্যানিয়েল বেইলিস বলেন, "আমরা সবসময় মহাকাশের গ্রহ নক্ষত্রের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করি। হুট করে কোন গ্রহ বা নক্ষত্র আলো ছড়ালে সেটি আমাদের টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। এই গ্রহটি টেলিস্কোপে খুবই সামান্য সিগন্যাল দিচ্ছিল। এটার আকার বৃহস্পতি গ্রহের চাইতে খুব ছোট আর নেপচুনের প্রায় সমান।"
গ্যাসীয় বায়ুমণ্ডলযুক্ত এই গ্রহ, কি করে নিজ নক্ষত্রের এত কাছে পৌঁছলো তা ভেবে কুল পাচ্ছেন না বিজ্ঞানীরা। একে অবাস্তব গ্রহ হিসেবেও আখ্যা দিয়েছেন তারা।
//আরএইচ//