প্রকাশ : ২০ জুলাই ২০১৮, ১১:১১ এএমআপডেট : ২০ জুলাই ২০১৮, ১১:১১ এএম
বিশ্বকাপের সেরা একাদশ
বিশ্বকাপ শেষ হলেও এখনও কাটেনি উন্মাদনা। গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের স্মৃতি ভক্তদের মনে এখনো তরতাজা। ১ লাখ ৩০ হাজার সমর্থক পছন্দের খেলোয়াড়দের নিয়ে দল বানিয়েছেন। সেখান থেকে শীর্ষ ১১ জনকে নিয়ে তৈরি করা হয়েছেন বিশ্বকাপের সেরা দল। ফিফার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এই ফ্যান ড্রিম টিমে ঠাঁই পেয়েছেন বিশ্বকাপের সেরা সব তারকারা।
রাশিয়া বিশ্বকাপে কি ছিল না অসাধারণ পারফরম্যান্স চোখ ধাঁধানো গোল। যা ফুটবল প্রেমীদের মুগ্ধ করেছে। তারকা মহাতারকারা যেন এক প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন নিজেদের ছাড়িয়ে যাবার।
এমন সব তারকাদের নিয়ে ফিফা প্রকাশ করেছে বিশ্বকাপের সেরা একাদশ। ভক্তদের ভোটে সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া হয় ফিফা ফ্যান ড্রিম টিম। ২০১০ এর আগে সাংবাদিকরা বেছে নিত সেরা একাদশ যে নিয়মে পরিবর্তন আনে ফিফা। সমর্থকেরা প্রতিটা দল থেকে সর্বোচ্চ তিন খেলোয়াড়কে ভোট দিতে পারবেন খেলোয়াড় বাছাইয়ে। ফিফার এই ড্রিম টিম সাজানো হয়েছে ৪-৩-৩ ফরমেশনে।
সেরা একাদশে শট স্টপারের পজিশনে থাকবেন গোল্ডেন গ্লাভস জয়ী থিবো কোর্তোয়া। বেলজিয়ামকে সেমিফাইনালে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল রেড ডেভিল গোলকিপারের। গোলবারের নিচে বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ২৭টি নিশ্চিত গোল সেভ করেন তিনি।
ডিফেন্স লাইনে জায়গা পেয়েছেন ব্রাজিলের থিয়াগো সিলভা ও মারসেলো। বিশ্বকাপে সেলেসাওদের রক্ষণদুর্গ পাহাড়া দিতে তারা অটল ছিলেন। তাদের সঙ্গী হিসেবে থাকছেন ফ্রান্স ডিফেন্ডার রাফায়েল ভারান ও উরুগুয়ের অধিনায়ক দিয়েগো গদিন।
মাঝমাঠের দায়িত্বে থাকছেন বিশ্বসেরা তিন মিডফিল্ডার। গোল্ডেন বল জয়ী লুকা মডরিচ, ফিলিপে কুতিনিয়ো ও কেভিন ডি ব্রুইনা। ক্রোয়াটদের মূল ইঞ্জিন ছিলেন মডরিচ। গোল করেছেন করিয়েছেন। ব্রাজিলিয়ানদের জন্য কুতিনিয়ো ছিলেন ত্রাতার মতো। দলের প্রয়োজনে পুরো মাঠ জুড়ে খেলেছেন। রাশিয়া ডি-ব্রুইনা ছিলেন আনসাং হিরোর মতো। সময়মতো কাজ ঠিকই করেছিলেন দলের জন্য।
ফরোয়ার্ড লাইনকে ক্ষুরধার করতে থাকছেন গোল্ডেন বুট জয়ী হ্যারি কেইন। ২৮ বছর পর ইংল্যান্ডকে একাই টেনে তোলেন সেমিফাইনালে থ্রি-লায়ন্স স্ট্রাইকার। তার সাথে থাকছেন ফ্রান্সের বিস্ময় বালক কিলিয়ান এমবাপে। গতি ক্ষিপ্রতায় তাক লাগিয়েছেন ফুটবল বিশ্বে। ফরোয়ার্ড লাইনের শেষ স্পটে থাকছেন পর্তুগীজ বরপুত্র ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। স্পেনের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করে জাত চিনিয়েছেন সিআর সেভেন।
খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন মডরিচ। ৬৫,১৭৭ ভোট পেয়ে তালিকার প্রথমে ছিলেন ক্রোয়াট অধিনায়ক। তার পরেই আছেন কুতিনিয়ো, পেয়েছেন ৫৯,০৯৩ ভোট। ৫৪,৩২৫ ভোট পেয়ে তালিকার তিনে টিনেজ সেনসেশন এমবাপে।
আজ আনুষ্ঠানিকভাবে রোহিত পরবর্তী টেস্ট অধিনায়কের নাম ঘোষণা করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। অনুমিতভাবে টেস্ট ক্রিকেটের ব্যাটনটা ২৫ বছর বয়সী এ ওপেনারের কাঁধে তুলে দিয়েছে বিসিসিআই। আর গিলের...
আর্জেন্টাইন মহাতারকার ক্লাব বিশ্বকাপ খেলা নিশ্চিত হলেও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে এ টুর্নামেন্টে দেখার সম্ভাবনা ছিল শূন্য। পর্তুগিজ কিংবদন্তির বর্তমান ক্লাব আল নাসর এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে কিছু করতে না...
ব্যাট হাতে বাজে দিন কাটানোর পাশাপাশি বল হাতেও উইকেটশূন্য ছিলেন সাকিব। ৩ ওভারে ২৭ রান দিলেও কোনো উইকেট শিকার করতে পারেননি। তবে আরেক বাংলাদেশি রিশাদ হোসেন ছিলেন দুর্দান্ত। কিছুটা খরুচে (৩ ওভারে ৩৪...
ভারতকে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করে অর্থপূর্ণ সংলাপ শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে পাকিস্তান। আজ শনিবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের উন্মুক্ত বিতর্কে ভারতের বক্তব্যের জবাবে এই আহ্বান জানান জাতিসংঘে...
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ নয়, বিএনপি নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। শনিবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে একটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ...
ফিফার বিশ্বকাপের সেরা একাদশ
রাশিয়া বিশ্বকাপে কি ছিল না অসাধারণ পারফরম্যান্স চোখ ধাঁধানো গোল। যা ফুটবল প্রেমীদের মুগ্ধ করেছে। তারকা মহাতারকারা যেন এক প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন নিজেদের ছাড়িয়ে যাবার।
এমন সব তারকাদের নিয়ে ফিফা প্রকাশ করেছে বিশ্বকাপের সেরা একাদশ। ভক্তদের ভোটে সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া হয় ফিফা ফ্যান ড্রিম টিম। ২০১০ এর আগে সাংবাদিকরা বেছে নিত সেরা একাদশ যে নিয়মে পরিবর্তন আনে ফিফা। সমর্থকেরা প্রতিটা দল থেকে সর্বোচ্চ তিন খেলোয়াড়কে ভোট দিতে পারবেন খেলোয়াড় বাছাইয়ে। ফিফার এই ড্রিম টিম সাজানো হয়েছে ৪-৩-৩ ফরমেশনে।
সেরা একাদশে শট স্টপারের পজিশনে থাকবেন গোল্ডেন গ্লাভস জয়ী থিবো কোর্তোয়া। বেলজিয়ামকে সেমিফাইনালে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল রেড ডেভিল গোলকিপারের। গোলবারের নিচে বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ২৭টি নিশ্চিত গোল সেভ করেন তিনি।
ডিফেন্স লাইনে জায়গা পেয়েছেন ব্রাজিলের থিয়াগো সিলভা ও মারসেলো। বিশ্বকাপে সেলেসাওদের রক্ষণদুর্গ পাহাড়া দিতে তারা অটল ছিলেন। তাদের সঙ্গী হিসেবে থাকছেন ফ্রান্স ডিফেন্ডার রাফায়েল ভারান ও উরুগুয়ের অধিনায়ক দিয়েগো গদিন।
মাঝমাঠের দায়িত্বে থাকছেন বিশ্বসেরা তিন মিডফিল্ডার। গোল্ডেন বল জয়ী লুকা মডরিচ, ফিলিপে কুতিনিয়ো ও কেভিন ডি ব্রুইনা। ক্রোয়াটদের মূল ইঞ্জিন ছিলেন মডরিচ। গোল করেছেন করিয়েছেন। ব্রাজিলিয়ানদের জন্য কুতিনিয়ো ছিলেন ত্রাতার মতো। দলের প্রয়োজনে পুরো মাঠ জুড়ে খেলেছেন। রাশিয়া ডি-ব্রুইনা ছিলেন আনসাং হিরোর মতো। সময়মতো কাজ ঠিকই করেছিলেন দলের জন্য।
ফরোয়ার্ড লাইনকে ক্ষুরধার করতে থাকছেন গোল্ডেন বুট জয়ী হ্যারি কেইন। ২৮ বছর পর ইংল্যান্ডকে একাই টেনে তোলেন সেমিফাইনালে থ্রি-লায়ন্স স্ট্রাইকার। তার সাথে থাকছেন ফ্রান্সের বিস্ময় বালক কিলিয়ান এমবাপে। গতি ক্ষিপ্রতায় তাক লাগিয়েছেন ফুটবল বিশ্বে। ফরোয়ার্ড লাইনের শেষ স্পটে থাকছেন পর্তুগীজ বরপুত্র ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। স্পেনের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করে জাত চিনিয়েছেন সিআর সেভেন।
খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছিলেন মডরিচ। ৬৫,১৭৭ ভোট পেয়ে তালিকার প্রথমে ছিলেন ক্রোয়াট অধিনায়ক। তার পরেই আছেন কুতিনিয়ো, পেয়েছেন ৫৯,০৯৩ ভোট। ৫৪,৩২৫ ভোট পেয়ে তালিকার তিনে টিনেজ সেনসেশন এমবাপে।
/ডি.এইচ/