'বাংলাদেশ জিজ্ঞাসা'র লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৬৪ জনের নাম প্রকাশ

বাংলাদেশ জিজ্ঞাসার চূড়ান্ত পর্বে উঠে এলো ৬৪ জন। শুক্রবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে আট বিভাগ থেকে আটজন করে প্রতিযোগীর নাম। প্রায় ৭৪ হাজার জনের মধ্য থেকে কয়েক ধাপে পরীক্ষা নিয়ে এদেরকে বেছে নেয়া হয়েছে। চূড়ান্ত পর্বে উঠে আসাদের মধ্যে একজন পাবেন এক কোটি টাকা। ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের কুইজ শো বাংলাদেশ জিজ্ঞাসার পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক।

প্রথমে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন, এরপর তিন ধাপে পরীক্ষা। সেখান থেকে চূড়ান্ত পর্বে সুযোগ পেলেন ৬৪ জন।

ঢাকায় লিখিত পরীক্ষা হয়েছে সিভিল এভিয়েশন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে। বিকাল চারটায় এমসিকিউ পরীক্ষায় অংশ নেন প্রায় এক হাজার। সময় ছিল মাত্র আধ ঘণ্টা। পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে থেকেই চট্টগ্রামের কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজে ভিড় করতে থাকেন পরীক্ষার্থীরা। এই পরীক্ষা নিয়ে উচ্ছাসেরও কমতি ছিলো না তাদের।

মেধা যাচাইয়ের এই পরীক্ষায় রাজশাহীর মডেল স্কুলে উপস্থিত হন অংশগ্রহণকারীরা। পরীক্ষা দিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি, পেশা ও বয়সের প্রতিযোগী।

খুলনায় পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। লিখিত পরীক্ষায় কাউকে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢুকতে দেয়া হয়নি।

বরিশালে বিএম স্কুলেও ছিল অংশগ্রহণকারীদের ভিড়। মূলপর্বে যাওয়ার আশা থাকলেও সুযোগ পান আটজন।

সিলেটের বাংলাদেশ ব্যাংক স্কুলেও প্রতিযোগীদের ছিল দীর্ঘ লাইন। রংপুর জিলা স্কুল, ও ময়মনসিংহের মুকুল নিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থীরা অংশ নেন।

১২ অক্টোবর থেকে প্রতি শুক্র ও শনিবার রাত ১০টায় খালেদ মুহিউদ্দীনের সঞ্চালনায় ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে সম্প্রচার হবে বাংলাদেশ জিজ্ঞাসা।চ্যাম্পিয়ন পাবেন এক কোটি টাকা। আর প্রথম রানার আপ ২৫ লাখ, দ্বিতীয় ও তৃতীয় রানারআপ পাবেন ১৫ ও ৫ লাখ করে টাকা। দর্শকদের জন্যও থাকছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।

/এ এইচ/