প্রকাশ : ২৩ অক্টোবর ২০১৮, ১০:১৬ এএমআপডেট : ২৩ অক্টোবর ২০১৮, ১০:২৩ এএম
আল জাজিরা
২০১১ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে মোট ১৫ ম্যাচে ঘটেছিল ফিক্সিংয়ের ঘটনা- দাবি আল জাজিরার। কাতার ভিত্তিক এই সংবাদ মাধ্যমের অভিযোগ স্পটার অনিল মুনওয়ার সম্পর্কে ৮ বছর আগে তথ্য পেলেও, কোন ব্যবস্থা নেয়নি আইসিসি। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থার অবহেলায় ক্রমশ শক্তিশালী হয়েছেন এই স্পটার। অভিযুক্ত ম্যাচের তালিকায় আছে ২০১১ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড ম্যাচও।
মাঠে তখনো শুরু হয়নি খেলা। তার আগেই জানা হয়ে গেছে- একটি নির্দিষ্ট সময়ে কি ঘটতে যাচ্ছে। ম্যাচ ফিক্সার অনিল মুনওয়ার আত্মবিশ্বাসী- তার দেয়া স্ক্রিপ্টের বাইরে কিছুই করবেনা নির্দিষ্ট ক্রিকেটাররা।
অনিল মুনওয়ারের দেয়া তথ্য, ফোনে কথোপকথন ও অন্যান্য তথ্য প্রমাণ যাচাই শেষে আল জাজিরার দাবি- ২০১১ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে মোট ১৫ ম্যাচে ঘটেছিল ফিক্সিংয়ের ঘটনা। এতে আছে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ ম্যাচ।
প্রতিবেদক ডেভিড হারিসনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতিটি ফিক্সিংয়ের ঘটনায় অংশ নিয়েছেন দুই থেকে তিনজন ক্রিকেটার। ম্যাচের ফল পরিবর্তনে তারা ভূমিকা রাখেননা, কেবল চুক্তি অনুযায়ী খারাপ খেলেন নির্দিষ্ট সেশনে।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক একটি বেটিং এনালিস্ট সংস্থা নিশ্চিত করেছে, মুনওয়ারের দেয়া অগ্রিম মোট ২৬ তথ্যের ২৫ টিরই মঞ্চায়ন করেছেন ক্রিকেটাররা। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের সম্পৃক্ততা মোট ৭ টি ফিক্সিংয়ের ঘটনায়, অস্ট্রেলিয়ার ৫, পাকিস্তান অংশ নিয়েছে ৩ টি ফিক্সিং কান্ডে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১০ সাল থেকে স্পট ফিক্সিংয়ের কাজ করছেন মুনওয়ার। কাজ করেছেন দাউদ ইব্রাহিমের দুবাই ভিত্তিক সংগঠন ডি কোম্পানির হয়ে। তার অস্তিত্বের কথা ৮ বছর আগেই জেনেছিল আইসিসি। তার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নেয়ায় সমালোচনা হচ্ছে আইসিসিকে নিয়ে। ভিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের সাথে মুনওয়ারের ছবি ইঙ্গিত দেয় স্পটারদের ক্ষমতা ও সামর্থ্য সম্পর্কে।
মুনওয়ারকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের পর, কুখ্যাত অপরাধী সনু জ্বালানকে গ্রেপ্তার করেছে মুম্বাই পুলিস। স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ স্বীকার করে জালান নিশ্চিত করেছেন ডি কোম্পানির সাথে সম্পৃক্ততা আছে মুনওয়ারের।
তবে আল জাজিরার তথ্য প্রমাণ অস্বীকার করেছে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ড। অভিযুক্ত ম্যাচের ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখার ঘোষণা দিয়েছে আইসিসি।
মিচেল মার্শ, প্যাট কামিন্স, জস হ্যাজলউড ও মার্কাস স্টয়নিস- ছিটকে যাওয়া খেলোয়াড়ের সংখ্যা আগেই ছিল ৪। এবার সে সংখ্যাটা বাড়িয়ে ৫-এ নিয়ে গেছেন মিচেল স্টার্ক। টুর্নামেন্ট শুরুর সপ্তাহখানেক আগে ব্যক্তিগত...
তবে প্লে-অফের প্রথম লেগেরে স্কোরলাইন ম্যাচের পুরো গল্পটা ঠিকঠাক তুলে ধরতে পারছে না। বল দখলে কিঞ্চিৎ এগিয়ে ছিল সিটি। তবে ম্যাচে ছড়ি ঘুরিয়েছে মূলত রেয়াল মাদ্রিদই। ম্যাচে ২০টি শট নিয়েছিলেন...
কদিন আগেই বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান হাসান তিলকারত্নে। এরপর থেকেই গুঞ্জন শুরু হয়, স্থানীয় কাউকেই নিগার সুলতানা জ্যোতিদের কোচ করতে যাচ্ছে বিসিবি।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলছে ভারত। ইতিমধ্যে দুটি ওয়ানডে খেলেছেন রোহিত শর্মারা। যার দুটিতেই একতরফাভাবে জিতেছে ভারত। তবে ভারতীয় বোলারদের তোপে দুই ম্যাচে...
তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপক (মিডিয়া ও জনসংযোগ) মো. আল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি স্থানান্তর কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা থেকে বৃহস্পতিবার দিবাগত...
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে বোমাগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম তথ্য পায় উলার প্যারিশ কাউন্সিল। এরপর ফেব্রুয়ারির শুরুতে আনুষ্ঠানিকভাবে খননকাজ শুরু হয়। মাটির নিচে এখনো অনেক...
১৫ ম্যাচে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ আল জাজিরার
মাঠে তখনো শুরু হয়নি খেলা। তার আগেই জানা হয়ে গেছে- একটি নির্দিষ্ট সময়ে কি ঘটতে যাচ্ছে। ম্যাচ ফিক্সার অনিল মুনওয়ার আত্মবিশ্বাসী- তার দেয়া স্ক্রিপ্টের বাইরে কিছুই করবেনা নির্দিষ্ট ক্রিকেটাররা।
অনিল মুনওয়ারের দেয়া তথ্য, ফোনে কথোপকথন ও অন্যান্য তথ্য প্রমাণ যাচাই শেষে আল জাজিরার দাবি- ২০১১ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে মোট ১৫ ম্যাচে ঘটেছিল ফিক্সিংয়ের ঘটনা। এতে আছে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ ম্যাচ।
প্রতিবেদক ডেভিড হারিসনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতিটি ফিক্সিংয়ের ঘটনায় অংশ নিয়েছেন দুই থেকে তিনজন ক্রিকেটার। ম্যাচের ফল পরিবর্তনে তারা ভূমিকা রাখেননা, কেবল চুক্তি অনুযায়ী খারাপ খেলেন নির্দিষ্ট সেশনে।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক একটি বেটিং এনালিস্ট সংস্থা নিশ্চিত করেছে, মুনওয়ারের দেয়া অগ্রিম মোট ২৬ তথ্যের ২৫ টিরই মঞ্চায়ন করেছেন ক্রিকেটাররা। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের সম্পৃক্ততা মোট ৭ টি ফিক্সিংয়ের ঘটনায়, অস্ট্রেলিয়ার ৫, পাকিস্তান অংশ নিয়েছে ৩ টি ফিক্সিং কান্ডে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১০ সাল থেকে স্পট ফিক্সিংয়ের কাজ করছেন মুনওয়ার। কাজ করেছেন দাউদ ইব্রাহিমের দুবাই ভিত্তিক সংগঠন ডি কোম্পানির হয়ে। তার অস্তিত্বের কথা ৮ বছর আগেই জেনেছিল আইসিসি। তার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত না নেয়ায় সমালোচনা হচ্ছে আইসিসিকে নিয়ে। ভিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের সাথে মুনওয়ারের ছবি ইঙ্গিত দেয় স্পটারদের ক্ষমতা ও সামর্থ্য সম্পর্কে।
মুনওয়ারকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের পর, কুখ্যাত অপরাধী সনু জ্বালানকে গ্রেপ্তার করেছে মুম্বাই পুলিস। স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ স্বীকার করে জালান নিশ্চিত করেছেন ডি কোম্পানির সাথে সম্পৃক্ততা আছে মুনওয়ারের।
তবে আল জাজিরার তথ্য প্রমাণ অস্বীকার করেছে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ড। অভিযুক্ত ম্যাচের ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখার ঘোষণা দিয়েছে আইসিসি।
/এইচ.এ/