প্রকাশ : ২৩ জুলাই ২০১৮, ১১:৫৫ এএমআপডেট : ২৩ জুলাই ২০১৮, ০৫:২২ পিএম
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প
ভবিষ্যতে কখনো যুক্তরাষ্ট্রকে হুমকি না দিতে ইরানকে হুঁশিয়ার করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলেছেন, এমনটি করা হলে এর ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে উপসাগরীয় দেশটিকে। ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি যুক্তরাষ্ট্রের নীতির সমালোচনা করে যুদ্ধের হুমকি দেয়ার পরই এই জবাব দিলেন ট্রাম্প।
ইরানি কূটনীতিকদের একটি সমাবেশে রোববার ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তার ইরান নীতি নিয়ে হুশিয়ার করেন। বলেন, এর জেরে যুদ্ধ বাধলে তা হবে সবচেয়ে বড় যুদ্ধ। আর শান্তি প্রতিষ্ঠা হলে, সেটাও হবে সবচেয়ে বড় শান্তি প্রতিষ্ঠার উদাহরণ।
ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেন,"সিংহের লেজ নিয়ে খেলবেন না, পরে অনুতাপ করবেন। এই অঞ্চলের সবাই তেল বিক্রি করবে আর আমরা বসে থাকবো আর দেখবো, এটা কি সম্ভব? আমেরিকানরা বলেন, তারা ইরানকে তেল রপ্তানি করতে দেবে না। আপনারা কি মনে করেন ইরান দুর্বল? আপনারা ভুল করছেন।"
এমন হুমকির পর চুপ থাকেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। রোববার এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, আবারো কোনো হুমকি দেয়া হলে, তার চড়া মূল্য দিতে হবে ইরানকে।
এদিকে, ইরানি নেতাদের মাফিয়া বলে আখ্যা দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, "মাঝে মাঝে মনে হয়, নিজ দেশে ইরানের স্বৈরশাসন ও বাইরে সহিংসতার প্রচারণার কথা বিশ্ববাসী আর শুনছে না। কিন্তু, ইরানের জনগণ চুপ থাকেনি। যুক্তরাষ্ট্রও চুপ নেই। ইরানের জনগণকে জানাতে চাই, যুক্তরাষ্ট্র আপনাদের পাশে আছে।"
ডোনাল্ড ট্র্রাম্প প্রসিডেন্ট হওয়ার পর ইরানের সঙ্গে ছয় বিশ্বশক্তির পরমাণু চুক্তি থেকে বের হয়ে আসে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ইরানের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি এবং ইতিহাসের সবচেয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দেন ট্রাম্প।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে ‘মুনশাইন’ নামের কমদামী মদটি তৈরি হচ্ছে এবং প্রতি বছর শত শত মানুষ এই মদ পান করে মারা যাচ্ছে। মদের কার্যকারিতা...
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত উপত্যকাটিতে অন্তত ৫১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চললেও কূটনৈতিক উত্তেজনা এখনো থামেনি। এবার পাকিস্তানে নিযুক্ত ভারতীয় এক কূটনীতিককে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ ঘোষণা করেছে ইসলামাবাদ। কূটনীতির ভাষায় পাসোনা নন গ্রাটার...
আমেরিকার সঙ্গে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে সৌদি আরব। আজ মঙ্গলবার সৌদির রাজধানী রিয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান চুক্তিগুলো স্বাক্ষর করেন। হোয়াইট...
২০২২ সালের ১৪ মে ক্রিকেট দুনিয়া স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেদিন মাত্র ৪৬ বছর বয়সে পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নেন অস্ট্রেলিয়ান সাবেক অলরাউন্ডার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। কুইন্সল্যান্ডে গভীর রাতে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় প্রাণ...
মে মাস তাপপ্রবাহ, বজ্রবৃষ্টি ও ঘূর্ণিঝড়ের মাস। এ সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও প্রাণহানির ঘটনাও বেশি হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এপ্রিল থেকে জুন কর্কটক্রান্তি রেখার আশপাশে তাপ তীব্র থাকে। তাই বজ্রপাত ও...
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড, একে বাদ দিয়ে অর্থনীতির নতুন পথ খোলা সম্ভব নয়। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দরে পরিদর্শন শেষে মতবিনিময় সভায় এ...
পরিবার ছাড়া দেখা নিষেধ —এমন ব্যতিক্রমী স্লোগান নিয়ে ঈদুল আজহায় মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা 'উৎসব'। তানিম নূরের পরিচালনায় এই সিনেমায় কাজ করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতনামা একঝাঁক অভিনয়শিল্পী।
১৩ মে...
হুমকির চড়া মূল্য দিতে হবে: রুহানিকে ট্রাম্প
ইরানি কূটনীতিকদের একটি সমাবেশে রোববার ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তার ইরান নীতি নিয়ে হুশিয়ার করেন। বলেন, এর জেরে যুদ্ধ বাধলে তা হবে সবচেয়ে বড় যুদ্ধ। আর শান্তি প্রতিষ্ঠা হলে, সেটাও হবে সবচেয়ে বড় শান্তি প্রতিষ্ঠার উদাহরণ।
ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেন,"সিংহের লেজ নিয়ে খেলবেন না, পরে অনুতাপ করবেন। এই অঞ্চলের সবাই তেল বিক্রি করবে আর আমরা বসে থাকবো আর দেখবো, এটা কি সম্ভব? আমেরিকানরা বলেন, তারা ইরানকে তেল রপ্তানি করতে দেবে না। আপনারা কি মনে করেন ইরান দুর্বল? আপনারা ভুল করছেন।"
এমন হুমকির পর চুপ থাকেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। রোববার এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, আবারো কোনো হুমকি দেয়া হলে, তার চড়া মূল্য দিতে হবে ইরানকে।
এদিকে, ইরানি নেতাদের মাফিয়া বলে আখ্যা দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, "মাঝে মাঝে মনে হয়, নিজ দেশে ইরানের স্বৈরশাসন ও বাইরে সহিংসতার প্রচারণার কথা বিশ্ববাসী আর শুনছে না। কিন্তু, ইরানের জনগণ চুপ থাকেনি। যুক্তরাষ্ট্রও চুপ নেই। ইরানের জনগণকে জানাতে চাই, যুক্তরাষ্ট্র আপনাদের পাশে আছে।"
ডোনাল্ড ট্র্রাম্প প্রসিডেন্ট হওয়ার পর ইরানের সঙ্গে ছয় বিশ্বশক্তির পরমাণু চুক্তি থেকে বের হয়ে আসে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ইরানের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি এবং ইতিহাসের সবচেয়ে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দেন ট্রাম্প।
/জে-এফ/