প্রকাশ : ০৯ জুন ২০১৯, ০৫:১৯ পিএমআপডেট : ০৯ জুন ২০১৯, ০৫:২০ পিএম
মেক্সিকো
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন চুক্তি করে শুল্ক এড়াতে পারলেও অভিবাসন নিয়ে চাপের মুখে মেক্সিকো। অবৈধ অভিবাসন বন্ধে শুরু হয়েছে অভিযান। দেশজুড়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছে মধ্য অ্যামেরিকা থেকে আগত অভিবাসন প্রত্যাশীরা। তাই স্থানীয়রা বলছেন, অর্থনৈতিক আর রাজনৈতিক সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাওয়া এই দেশে, অভিবাসীরা যেন অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
একদিকে দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে, অভিবাসন আর সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর অবস্থানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে, সীমানার এপাড়ে অনিশ্চয়তায় রাত কাটাচ্ছে মধ্য অ্যামেরিকার অভিবাসন প্রত্যাশী হাজারও মানুষ।
ডনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপে হুমকিতে অভিবাসীর ঢল ঠেকাতে এরই মধ্যে সেনা মোতায়েন করে নিরাপত্তা জোরদার করেছে মেক্সিকো। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় অস্থায়ী শিবিরে পালিয়ে বাঁচছে অনেক অভিবাসন প্রত্যাশী। অনেকে আবার পাচারকারীদের সহায়তায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই সীমানা পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে চেষ্টা করছে।
স্থানীয়দের কেউ কেউ দেশের কথা চিন্তা করে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর নতুন চুক্তিকে সমর্থন করছেন। তবে এ পদক্ষেপ ট্রাম্পের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা বলে মনে করছেন অনেকেই।
অভিবাসীদের জন্যে মেক্সিকো আন্তরিক হলেও, যুক্তরাষ্ট্রে তাদের কোনো জায়গা হবে না...সাফ জানিয়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন। কেননা, ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, অভিবাসীদের সঙ্গে মাদক পাচারকারী আর সন্ত্রাসীরাও নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্রে। তাই অভিবাসীদের প্রতি কঠোর হতে না পারলে প্রতিবেশীর ওপর কূটনৈতিক চাপ বাড়াবে হোয়াইট হাউজ। তাই পরিস্থিতি মোকাবেলায় ট্রাম্পের দাবি মেনে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে মেক্সিকো সরকার।
এমন অবস্থায় দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সুসম্পর্কে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে এসব অসহায় মানুষ।
গত কয়েক সপ্তাহে ১ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল অথবা তাঁদের আইনি মর্যাদা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এতে করে বিভিন্ন দেশ থেকে আমেরিকায় পড়তে যাওয়া এসব শিক্ষার্থীরা আটক ও নির্বাসনের...
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে এক অভিযানে ৫০৬ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মেদান ইম্বির একটি ব্যবসায়িক এলাকায় অভিযান চালায় দেশটির অভিবাসন বিভাগ। ওই সময় আটক ৫০৬ জনের মধ্যে ১৬৫...
রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের চেষ্টা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা। এ দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির কোনো স্পষ্ট লক্ষণ দেখা না গেলে এ পদক্ষেপ নেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আজ শুক্রবার...
একদিক থেকে দেখলে, ভারতের কারণে কদিন আগে ছেলেদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে যে ঝামেলায় পড়েছিল টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান, এবার মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কারণে ঠিক একই ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছে...
ফ্রাঙ্কফুর্টে গতকাল ইউরোপা লিগের ম্যাচটা শেষ হতেই তাই যেন বুক ভরে অক্সিজেন নেওয়ার সুযোগ হলো পস্তেকগলুর। কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে ১-১ ড্রয়ের পর ফ্রাঙ্কফুর্টে গিয়ে গতকাল যে ৪৩...
একাত্তরে গণহত্যার ক্ষমা চাওয়া আহ্বান, বকেয়া অর্থ ফেরত ও আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফেরত নিতে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। বাংলাদেশে সফররত পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচের সঙ্গে বৈঠক...
রাজনৈতিক দলগুলোর নানা মতপার্থক্য থাকলেও ফ্যাসিবাদ রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়, এক আলোচনায়। নতুন বাংলাদেশ গড়তে সাংস্কৃতিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার তাগিদ দেন বক্তারা।
অভিবাসন নিয়ে বিপাকে মেক্সিকো
একদিকে দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে, অভিবাসন আর সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে কঠোর অবস্থানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে, সীমানার এপাড়ে অনিশ্চয়তায় রাত কাটাচ্ছে মধ্য অ্যামেরিকার অভিবাসন প্রত্যাশী হাজারও মানুষ।
ডনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপে হুমকিতে অভিবাসীর ঢল ঠেকাতে এরই মধ্যে সেনা মোতায়েন করে নিরাপত্তা জোরদার করেছে মেক্সিকো। বৈধ কাগজপত্র না থাকায় অস্থায়ী শিবিরে পালিয়ে বাঁচছে অনেক অভিবাসন প্রত্যাশী। অনেকে আবার পাচারকারীদের সহায়তায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই সীমানা পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে চেষ্টা করছে।
স্থানীয়দের কেউ কেউ দেশের কথা চিন্তা করে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর নতুন চুক্তিকে সমর্থন করছেন। তবে এ পদক্ষেপ ট্রাম্পের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা বলে মনে করছেন অনেকেই।
অভিবাসীদের জন্যে মেক্সিকো আন্তরিক হলেও, যুক্তরাষ্ট্রে তাদের কোনো জায়গা হবে না...সাফ জানিয়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন। কেননা, ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, অভিবাসীদের সঙ্গে মাদক পাচারকারী আর সন্ত্রাসীরাও নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্রে। তাই অভিবাসীদের প্রতি কঠোর হতে না পারলে প্রতিবেশীর ওপর কূটনৈতিক চাপ বাড়াবে হোয়াইট হাউজ। তাই পরিস্থিতি মোকাবেলায় ট্রাম্পের দাবি মেনে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে মেক্সিকো সরকার।
এমন অবস্থায় দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সুসম্পর্কে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে এসব অসহায় মানুষ।
//এমআর//