প্রকাশ : ১০ জুন ২০১৯, ০৩:২০ পিএমআপডেট : ১০ জুন ২০১৯, ০৩:২১ পিএম
বিক্ষোভ
যতো বিক্ষোভই হোক না কেন, বিদেশে অপরাধ করা নাগরিককে সেদেশে বিচারের মুখোমুখি করার লক্ষ্যে আনা প্রস্তাবিত বিল বাতিল হবে না বলে জানিয়েছেন হংকং-এর নেতা ক্যারি ল্যাম। সোমবার তিনি জানান, এই আইন জরুরি এবং মানবাধিকার রক্ষা করেই এই বিল উত্থাপন করা হয়েছে।
বিদেশে অপরাধ করা নাগরিককে সেদেশে বিচারের মুখোমুখি করার উদ্দেশ্যে প্রস্তাবিত বিলের বিরুদ্ধে রোববার হংকং-এ বিক্ষোভে নামে কয়েক লাখ মানুষ। এক পর্যায়ে পুলিশ ও বিক্ষোভাকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হয় পুলিশ ও সংবাদকর্মীসহ বেশ কয়েকজন।
২০১৪ সালে আমব্রেলা মুভমেন্টের পর, এই বিক্ষোভকে দেশটির সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ কর্মসূচি হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিক্ষোভকারীদের মতে, প্রায় ১০ লাখ বিক্ষোভকারী প্রতিবাদে অংশ নেয়। যদিও পুলিশের দাবি, বিক্ষোভকারীর সংখ্যা আড়াই লাখের বেশি নয়।
তবে এতো বড় বিক্ষোভের পরও প্রস্তাবিত বিল নিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানালেন হংকং-এর নেতা, চিফ এক্সিকিউটিভ ক্যারি ল্যাম। হংকংয়ের নেতা ক্যারি ল্যাম বলেন, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আইন যা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। এছাড়া এর মাধ্যম এটি নিশ্চিত হবে যে, আন্তর্জাতিক অপরাধের ক্ষেত্রে হংকং তার বাধ্যবাধকতা পূরণ করছে।
এদিকে, চীনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার লক্ষ্যেই বিদেশি শক্তি, হংকং-এ অস্থিরতা তৈরি করছে বলে অভিযোগ করেছে বেইজিং।
সম্প্রতি তাইওয়ানে এক তরুণীকে হত্যার পর, দেশে ফিরে আসেন হংকংয়ের এক নাগরিক। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে তাইপের হাতে তুলে দিতেই হংকংয়ের চীনপন্থিরা এ বিল উত্থাপন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
বুধবার এই বিলের উপর পরবর্তী শুনানি হবে। বিশ্লেষকদের শঙ্কা, বিলটি আইনে পরিণত হলে হংকংয়ের রাজনৈতিক বিরোধীদের বিপদে ফেলতে পারে চীন।
পেহেলগামকাণ্ডে আন্তর্জাতিক তদন্ত চেয়েছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। আর তাতে সব সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের...
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ফিলিস্তিনের গাজার বাসিন্দাদের প্রতি সদয় হতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। স্থানীয় সময় শুক্রবার এয়ার ফোর্স...
জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ভারত সিন্ধু নদ থেকে পাকিস্তানে এক ফোঁটা পানি প্রবাহিত হতে দেবে না। এমনটি বলেছেন ভারতের পানিসম্পদমন্ত্রী সিআর পাতিল।
ভারতশাসিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হওয়ার জেরে গত কয়েক দিন ধরে প্রতিবেশি দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। এ হামলার জন্য ভারত সরাসরি দায়ী করেছে পাকিস্তানকে। ৪৮...
ভারতীয় পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়কে ঘিরে দর্শকের কৌতূহলের শেষ নেই—চলচ্চিত্রের পর্দার বাইরেও তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ঘিরে নানা গুঞ্জন। স্ত্রী অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়েও...
এ ঘটনার প্রতিবাদে বার্সেলোনার বিপক্ষে ম্যাচের আগের দিন অনুশীলন বয়কট করে মাদ্রিদ। পাশাপাশি ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনেও অংশ নেননি কার্লো আনচেলত্তি ও লুকা মদ্রিদ। লস ব্ল্যাঙ্কোদের এমন কড়া অবস্থানের পর...
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলাকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান উত্তেজনা নিজেরাই সমাধান করবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।...
আসামী প্রত্যর্পণ বিল নিয়ে উত্তাল হংকং
বিদেশে অপরাধ করা নাগরিককে সেদেশে বিচারের মুখোমুখি করার উদ্দেশ্যে প্রস্তাবিত বিলের বিরুদ্ধে রোববার হংকং-এ বিক্ষোভে নামে কয়েক লাখ মানুষ। এক পর্যায়ে পুলিশ ও বিক্ষোভাকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হয় পুলিশ ও সংবাদকর্মীসহ বেশ কয়েকজন।
২০১৪ সালে আমব্রেলা মুভমেন্টের পর, এই বিক্ষোভকে দেশটির সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ কর্মসূচি হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিক্ষোভকারীদের মতে, প্রায় ১০ লাখ বিক্ষোভকারী প্রতিবাদে অংশ নেয়। যদিও পুলিশের দাবি, বিক্ষোভকারীর সংখ্যা আড়াই লাখের বেশি নয়।
তবে এতো বড় বিক্ষোভের পরও প্রস্তাবিত বিল নিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানালেন হংকং-এর নেতা, চিফ এক্সিকিউটিভ ক্যারি ল্যাম।
হংকংয়ের নেতা ক্যারি ল্যাম বলেন, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আইন যা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে। এছাড়া এর মাধ্যম এটি নিশ্চিত হবে যে, আন্তর্জাতিক অপরাধের ক্ষেত্রে হংকং তার বাধ্যবাধকতা পূরণ করছে।
এদিকে, চীনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার লক্ষ্যেই বিদেশি শক্তি, হংকং-এ অস্থিরতা তৈরি করছে বলে অভিযোগ করেছে বেইজিং।
সম্প্রতি তাইওয়ানে এক তরুণীকে হত্যার পর, দেশে ফিরে আসেন হংকংয়ের এক নাগরিক। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে তাইপের হাতে তুলে দিতেই হংকংয়ের চীনপন্থিরা এ বিল উত্থাপন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
বুধবার এই বিলের উপর পরবর্তী শুনানি হবে। বিশ্লেষকদের শঙ্কা, বিলটি আইনে পরিণত হলে হংকংয়ের রাজনৈতিক বিরোধীদের বিপদে ফেলতে পারে চীন।
/এমবি/