তুরস্ক-সিরিয়ায় জরুরি অবস্থা জারি, মৃত্যু ছয়শ ছাড়াল
প্রকাশ : ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০২:৪৭ পিএমআপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৫:৪৬ পিএম
ছবি- বিবিসি
স্থানীয় সময় সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে শিক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। এতে তুরস্ক ও সিরিয়ায় এখন পর্যন্ত ছয় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। দেশ দুটিতে এরই মধ্যে জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা।
সিরিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত প্রাণ গেছে ৩২০ জনের এবং আহত হয়েছেন ৬০০ জনের বেশি মানুষ। অন্যদিকে তুরস্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফুয়াত ওক্তাই জানিয়েছেন, সেখানে এখন পর্যন্ত ২৮৪ জনের মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছেন তারা। আহত হয়েছেন আরও ২ হাজার ৩২৩ জন।
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে দুই দেশের কর্তৃপক্ষ। এছাড়া সাইপ্রাস, লেবানন ও মিশরেও অনুভূত হয়েছে ভূকম্পন। এদিকে সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল।
উদ্ধার ও যথাযথ ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোঁয়া। জরুরি সতর্কতা জারি করে আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছে আঙ্কারা।
এদিকে ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্কের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে একটি ডিটেনশন সেন্টারে কিছু বাংলাদেশি রয়েছে। তাদেরসহ ওই এলাকায় কোন বাংলাদেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা তা খোঁজখবর নিচ্ছে আঙ্কারার বাংলাদেশ দূতাবাস। টেলিফোনে একথা জানিয়েছেন দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ওই এলাকায় এক বাংলাদেশি কর্মকর্তা রয়েছেন। তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা হচ্ছে।
মার্কিন ভূ-তাত্তিক জরিপ সংস্থার তথ্যমতে-ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল প্রায় ১৫ মাইল। স্থায়িত্ব ছিল এক মিনিটেরও বেশি। ভূমিকম্পটি আঘাত হানার পর অর্ধশত আফটার শক অনুভূত হয়। এরমধ্যে বেশ কয়েটির মাত্রা ছিল ৬ ।
একশ বছরের ভয়াবহ ভূমিকম্পে রাজধানী আঙ্কারাসহ কেঁপে ওঠে তুরস্কের অন্যান্য শহরও। মুহূর্তেই ধসে পড়ে অসংখ্য ভবন। ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়ে বহু মানুষ।
প্রথমে ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এরপর সময়ের সাথে হু হু করে বাড়তে থাকে প্রাণহানির সংখ্যা।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে ‘মুনশাইন’ নামের কমদামী মদটি তৈরি হচ্ছে এবং প্রতি বছর শত শত মানুষ এই মদ পান করে মারা যাচ্ছে। মদের কার্যকারিতা...
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত উপত্যকাটিতে অন্তত ৫১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চললেও কূটনৈতিক উত্তেজনা এখনো থামেনি। এবার পাকিস্তানে নিযুক্ত ভারতীয় এক কূটনীতিককে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ ঘোষণা করেছে ইসলামাবাদ। কূটনীতির ভাষায় পাসোনা নন গ্রাটার...
আমেরিকার সঙ্গে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে সৌদি আরব। আজ মঙ্গলবার সৌদির রাজধানী রিয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান চুক্তিগুলো স্বাক্ষর করেন। হোয়াইট...
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড, একে বাদ দিয়ে অর্থনীতির নতুন পথ খোলা সম্ভব নয়। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দরে পরিদর্শন শেষে মতবিনিময় সভায় এ...
পরিবার ছাড়া দেখা নিষেধ —এমন ব্যতিক্রমী স্লোগান নিয়ে ঈদুল আজহায় মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা 'উৎসব'। তানিম নূরের পরিচালনায় এই সিনেমায় কাজ করেছেন বাংলাদেশের খ্যাতনামা একঝাঁক অভিনয়শিল্পী।
১৩ মে...
তুরস্ক-সিরিয়ায় জরুরি অবস্থা জারি, মৃত্যু ছয়শ ছাড়াল
সিরিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত প্রাণ গেছে ৩২০ জনের এবং আহত হয়েছেন ৬০০ জনের বেশি মানুষ। অন্যদিকে তুরস্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফুয়াত ওক্তাই জানিয়েছেন, সেখানে এখন পর্যন্ত ২৮৪ জনের মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছেন তারা। আহত হয়েছেন আরও ২ হাজার ৩২৩ জন।
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে দুই দেশের কর্তৃপক্ষ। এছাড়া সাইপ্রাস, লেবানন ও মিশরেও অনুভূত হয়েছে ভূকম্পন। এদিকে সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল।
উদ্ধার ও যথাযথ ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোঁয়া। জরুরি সতর্কতা জারি করে আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছে আঙ্কারা।
এদিকে ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্কের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে একটি ডিটেনশন সেন্টারে কিছু বাংলাদেশি রয়েছে। তাদেরসহ ওই এলাকায় কোন বাংলাদেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা তা খোঁজখবর নিচ্ছে আঙ্কারার বাংলাদেশ দূতাবাস। টেলিফোনে একথা জানিয়েছেন দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ওই এলাকায় এক বাংলাদেশি কর্মকর্তা রয়েছেন। তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা হচ্ছে।
মার্কিন ভূ-তাত্তিক জরিপ সংস্থার তথ্যমতে-ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল প্রায় ১৫ মাইল। স্থায়িত্ব ছিল এক মিনিটেরও বেশি। ভূমিকম্পটি আঘাত হানার পর অর্ধশত আফটার শক অনুভূত হয়। এরমধ্যে বেশ কয়েটির মাত্রা ছিল ৬ ।
একশ বছরের ভয়াবহ ভূমিকম্পে রাজধানী আঙ্কারাসহ কেঁপে ওঠে তুরস্কের অন্যান্য শহরও। মুহূর্তেই ধসে পড়ে অসংখ্য ভবন। ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়ে বহু মানুষ।
প্রথমে ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। এরপর সময়ের সাথে হু হু করে বাড়তে থাকে প্রাণহানির সংখ্যা।