সেকশন

মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২
Independent Television
 

বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার কি এখনও নিরাপদ? 

আপডেট : ৩০ জুন ২০২৫, ০৬:৩৩ পিএম

গত ১২ জুন এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১ বিধ্বস্তের আগ পর্যন্ত বোয়িংয়ের তৈরি ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেলটিকে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ উড়োজাহাজ বলে মনে করা হতো। জ্বালানি সাশ্রয়ী হওয়ায় মডেলটি বিশ্বজুড়ে বিমান সংস্থাগুলোর কাছে বেশ জনপ্রিয়। 

ওড়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে কেন এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১ বিধ্বস্ত হলো–তা এখনো জানা যায়নি। তদন্তকারীরা উড়োজাহাজটি ফ্লাইট রেকর্ডার ডেটা খুঁজে পেয়েছেন এবং এটি থেকে তথ্য সংগ্রহে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ দুর্ঘটনার মাধ্যমে ড্রিমলাইনার নতুন করে আলোচনায় এসেছে। 

বিশ্বের বিভিন্ন বিমান সংস্থা গত দেড় দশক ধরে ড্রিমলাইনার মডেলটি দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করছেন। এয়ার ইন্ডিয়া বিধ্বস্তের আগ পর্যন্ত এটি বড় কোনো দুর্ঘটনায় পড়েনি, কোনো প্রাণহানিও নেই। বোয়িংয়ের হিসেবে, গত দেড় দশকে এই মডেলটি প্রায় ১০০ কোটি যাত্রী পরিবহন করেছে। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন এয়ারলাইনসের কাছে ১ হাজার ১০০ টির বেশি ড্রিমলাইনার আছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী প্রতিষ্ঠান বিমানের কাছেও এই মডেলের ৬টি উড়োজাহাজ রয়েছে।

গত ১২ জুন ভারতের আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১ বিধ্বস্ত হয়ে ২৬০ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। ফাইল ছবিবড় দুর্ঘটনার ইতিহাস না থাকলেও ড্রিমলাইনারের মান নিয়ে বিভিন্ন সময় প্রশ্ন উঠেছে। বোয়িংয়ের সাবেক অনেক কর্মী বিভিন্ন সময় এর উৎপাদন প্রক্রিয়া নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন। অনেকে এও দাবি করেছেন যে, দুর্ঘটনার ঝুঁকি আছে এমন উড়োজাহাজকেও সেবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। অবশ্য এই সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে বোয়িং।   

যেভাবে এল ড্রিমলাইনার 

২০০৯ সালের ডিসেম্বরের শিয়াটলের পাইন ফিল্ড বিমানবন্দরের রানওয়ে দিয়ে প্রথমবারের মতো আকাশে উড়াল দেয় একটি নতুন মডেলের উড়োজাহাজ। এটি ছিল কয়েক বছরের চেষ্টা আর শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগের সম্মিলিত এক প্রচেষ্টা।  

২০০০ সালের দিকে উর্ধ্বমুখী জ্বালানির দামের কারণে এয়ারলাইনসগুলো যখন ‘বিপর্যস্ত’, সেই সময়েই ৭৮৭ মডেলটির যাত্রা শুরু। সে সময় বোয়িং পরিকল্পনা করে, দীর্ঘপাল্লার এমন একটি উড়োজাহাজ তৈরি করা হবে, যা এয়ারলাইনসগুলোর এ দুশ্চিন্তা দূর করবে। 

এভিয়েশন ইতিহাসবিদ শিয়া ওকলে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেন, ‘১৯৯০ সালের পর থেকেই বোয়িং সোনিক ক্রুজার নামের একটি নকশা নিয়ে কাজ করছিল।’ 

শুরুতে বোয়িং চিন্তা করে এমন একটি উড়োজাহাজের, যেটিতে আধুনিক সব যন্ত্র ও প্রযুক্তি যুক্ত করা হবে। আর এতে উড়োজাহাজটি শব্দের চেয়ে কিছু কম গতিতে ২৫০ জন যাত্রী নিয়ে ছুটতে পারবে। প্রাথমিক পরিকল্পনায় উড়োজাহাজটির গতিকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। এতে জ্বালানি সাশ্রয়ের বিষয়টি বিবেচনায় আনা হয়নি।

শিয়া ওকলে বলেন, ‘কিন্তু সে সময় নাইন ইলেভেনের ঘটনা উড়োজাহাজ শিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। এয়ারলাইনসগুলো বোয়িংকে জানায়, তাদের এমন একটি জ্বালানি সাশ্রয়ী দীর্ঘ পাল্লার জেট উড়োজাহাজ প্রয়োজন, যা বাজারে নেই। তাদের চাওয়া ছিল, সোনিক ক্রুজারের মতো ধারণক্ষমতার একটি উড়োজাহাজ, তবে গতি কিছু কম হলেও চলবে।’ 

এর ফলে বোয়িং তার পরিকল্পনা বাতিল করে এবং চাহিদা অনুযায়ী কাজ শুরু করে। এর ফলই হলো ৭৮৭। এই মডেলটি বাজারে আসার পর এয়ারলাইনসগুলোর সামনে নতুন এক ব্যবসায়িক মডেল হাজির হয়। 

বড় বড় উড়োজাহাজে করে যাত্রীদের ‘হাব’ হিসেবে পরিচিত বিমানবন্দরে এনে সংযোগ ফ্লাইটে পাঠানোর পরিবর্তে, এখন এয়ারলাইনসগুলো তুলনামূলক কম যাত্রীর রুটগুলোতে ছোট উড়োজাহাজ দিয়ে সরাসরি ফ্লাইট চালানোর সুযোগ পেল। আগে এটা সম্ভব হতো না। 

এয়ারবাসের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা

একই সময়ে বোয়িংয়ের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইউরোপের এয়ারবাস ঠিক উল্টো পরিকল্পনা হাতে নেয়। তারা সে সময় দৈত্যাকৃতির এ–৩৮০ সুপারজাম্বো উড়োজাহাজ তৈরির কাজ হাতে নেয়। এর উদ্দেশ্য, ছিল বিশ্বের বড় ও ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে যত বেশি যাত্রী পরিবহন করা যায়। 

এক্ষেত্রে বলতেই হবে, বোয়িং যথেষ্ট প্রজ্ঞার সাথে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। জ্বালানি খাদক এ-৩৮০ প্রকল্পটি ২০২১ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় পর্যন্ত এয়ারবাস এই মডেলের মাত্র ২৫১টি উড়োজাহাজ তৈরি করে। 

এভিয়েশন বিশ্লেষক ও অ্যারো ডায়নামিকের পরিচালক রিচার্ড আবুলাফিয়া বিবিসিকে বলেন, ‘এয়ারবাস ভেবেছিল ফ্রাংফুর্ট, হিথ্রো বা নারিতার মতো বড় হাবগুলোই ভবিষ্যৎ, যেখান থেকে মানুষ উড়োজাহাজ পরিবর্তন করে যাত্রা করে। বোয়িং বলে, না, মানুষ এক পয়েন্ট থেকে আরেক পয়েন্টে যেতে চায়। এবং বোয়িং আসলেই ঠিক ছিল।’

এয়ারবাস ২০২১ সালে এ-৩৮০ মডেলের উড়োজাহাজ তৈরি বন্ধ করে দেয়। ফাইল ছবি৭৮৭ আসলেই ছিল একটি বৈপ্লবিক উড়োজাহাজ। ওজন কমানোর জন্য অ্যালুমিনিয়ামের পরিবর্তে এটি তৈরিতে ব্যবহার হয় কার্বন ফাইবারের মতো কম্পোজিট উপাদান। এর উন্নত অ্যারোডাইনামিক নকশা বায়ু প্রতিরোধ কমাতে পারে। 

এতে ব্যবহার করা হয় জেনারেল ইলেকট্রিক এবং রোলস রয়েসের উচ্চক্ষমতার অত্যাধুনিক ইঞ্জিন। এতে হালকা বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। বোয়িং দাবি করে, নতুন উড়োজাহাজটি পূর্ববর্তী মডেল ৭৬৭ এর তুলনায় ২০ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয়ী।  

অবশ্য বাণিজ্যিক আত্মপ্রকাশের পরপরই উড়োজাহাজটিতে মারাত্মক ত্রুটি ধরা পরে। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে বোস্টনের লোগান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রী থাকা অবস্থায় ৭৮৭ এর লিথিয়াম ব্যাটারিতে আগুন ধরে যায়। এর এক সপ্তাহ পরে জাপানে ব্যাটারির তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে একটি ৭৮৭ জরুরি অবতরণ করে। এরপর কয়েক মাসের জন্য মডেলটিকে ফ্লাইট পরিচালনা থেকে বিরত (গ্রাউন্ডেড) রাখা হয়। অবশ্য পরে সমাধান নিয়ে আসে বোয়িং।  

এরপর থেকে ফ্লাইট পরিচালনায় ধারাবাহিক উন্নতি দেখা যায়। কিন্তু উৎপাদন প্রক্রিয়া নিয়ে জটিলতা থেকেই যায়। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এর পেছনে রয়েছে বোয়িংয়ের, সাউথ ক্যারোলাইনার নর্থ চার্লেসটনে নতুন কারখানা স্থাপনের সিদ্ধান্ত। এটি শিয়াটল থেকে প্রায় ২ হাজার মাইল দুরে অবস্থিত।

এটি করা হয় মূলত ওই অঞ্চলের কম মজুরি ও রাজ্যের উদার সহায়তার সুবিধা গ্রহণের জন্য। 

রিচার্ড আবুলাফিয়ার মতে, এতে উন্নয়ন সংক্রান্ত বড় সংকট তৈরি হয়। 

হুইসেল ব্লোয়ারদের অভিযোগ 

২০০৯ সালে বোয়িং প্রথম একটি উৎপাদন ত্রুটি খুঁজে পায়। এটি উড়োজাহাজের বিভিন্ন অংশকে যুক্ত করার পদ্ধতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছিল। পরে যখন আরও সমস্যা সামনে এল, বোয়িং তার তদন্তের পরিধি বৃদ্ধি করে। ফলে আরও নানা ত্রুটি ধরা পরে। এতে ২০২১ সালের মে থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত উড়োজাহাজ সরবরাহ বন্ধ থাকে। 

অবশ্য ৭৮৭ সম্পর্কে গুরুতর অভিযোগগুলো সামনে আনেন বোয়িংয়ের সাবেক ও বর্তমান কর্মীরাই। এদের মধ্যে একজন বোয়িংয়ের সাবেক কোয়ালিটি কন্ট্রোল ম্যানেজার জন বারনেট অভিযোগ করেন, দ্রুত উড়োজাহাজ নির্মাণ করতে গিয়ে নিরাপত্তার বিষয়গুলো পাত্তা দিচ্ছে না বোয়িং। 

বার্নেট দাবি করেন, উড়োজাহাজের মেঝে সুরক্ষিত করতে ত্রুটিপূর্ণ ফিক্সিং ব্যবহার করা হয়। এগুলো স্ক্রু দিয়ে লাগানোর সময় সূক্ষ্ম ও ধারালো ধাতব কণা তৈরি হতো, যা কিছু কখনও কখনও মেঝের নিতে জমা হতো। এই জায়গাটিতে উড়োজাহাজের বিপুল বৈদ্যুতিক তারও ছিল। 

পরবর্তীতে ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফএএ) এক নিরীক্ষায় কয়েকটি উড়োজাহাজের মেঝের নিচে ধাবত কণার উপস্থিতি ধরা পরে।

পরে বোয়িং জানায়, পরিচালনা পর্ষদ বিষয়টি বিশ্লেষণ করে মনে করছে, এতে উড়োজাহাজের নিরাপত্তায় ঝুঁকি তৈরি হয় না। যদিও পরবর্তীতে এই নকশা পরিবর্তন করা হয়। 

২০২৪ সালে জন বারনেট আত্মহত্যা করেন। তার আগে তিনি বোয়িংয়ের বিরুদ্ধে চলা একটি মামলায় সাক্ষ্য দেন। 

বারনেটের মতোই বোয়িংয়ের আরেক সাবেক কোয়ালিটি ম্যানেজার সিনথিয়া কিচেনসও প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। ২০১১ সালে তিনি অভিযোগ করেন, উৎপাদন চলমান রাখতে কোয়ারেন্টিন বিন থেকে তুলে এনে উড়োজাহাজে মানহীন যন্ত্রাংশ যুক্ত করা হচ্ছে। তিনি আরও দাবি করেন, কর্মীদের কাজের মানের বিষয়টি এড়িয়ে যেতে বলা হয়েছিল। 

বোয়িং এ সংক্রান্ত অভিযোগের কোনো জবাব দেয়নি। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, সিনথিয়া কিচেনস ২০১৬ সালে বোয়িং থেকে ইস্তফা দেন। 

গত বছর আমেরিকার সিনেট কমিটিতে আরও একজন হুইসেল ব্লোয়ার বোয়িংয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক কর্মী স্যাম সালেহপর দাবি করেন, বোয়িংয়ের মধ্যে থেকে তিনি নিরাপত্তার যে ক্রটি দেখেছেন সেগুলো দুর না করলে বাণিজ্যিক উড়োজাহাজে মারাত্মক দুর্ঘটনা হতে হতে পারে। তিনি দাবি করেন, উৎপাদন প্রক্রিয়ায় গতি আনতে ৭৮৭ উড়োজাহাজে ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হচ্ছে। 

তার এ অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছে বোয়িং। 

বোয়িং কি তবে নিরাপত্তা ইস্যুতে সমঝোতা করেছে?

বর্তমান পরিস্থিতিতে এখন বড় প্রশ্ন হলো, বোয়িং কি তবে তার নিরাপত্তা ইস্যুতে সমঝোতা করেছে? 

রিচার্ড আবুলাইফা এতে একমত নন। তিনি বলেন, ‘প্রায় ১৬ বছর ধরে ১ হাজার ২০০ উড়োজাহাজ শত শত যাত্রী পরিবহন করেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানি নেই। এর নিরাপত্তা রেকর্ড যথেষ্ট ভালো। পুরোনো উড়োজাহাজগুলোতে কোনো সমস্যা থেকে থাকলে অবশ্যই এতদিনে ধরা পড়ত।’

আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার যে উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়, সেটি ছিল ১১ বছরের পুরাতন। ২০১৩ সালে এটি প্রথম আকাশে ওড়ে। 

বোয়িংয়ের সাবেক কর্মী ও এভিয়েশন সেফটি নামের একটি মার্কিন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ইড পিয়ারসন অবশ্য বলছেন, সবশেষ দুর্ঘটনার পর ৭৮৭ উড়োজাহাজের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি শঙ্কিত। পিয়ারসন বলেন, ‘এতে সম্ভাব্য নিরাপত্তা ঝুঁকি ছিল।’

এখনও পর্যন্ত ৭৮৭ উড়োজাহাজের নিরাপত্তা রেকর্ড বেশ দৃঢ়। ফাইল ছবিপিয়ারসন যে ত্রুটি তুলে ধরেছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, উড়োজাহাজের টয়লেট থেকে পানি লিক হয়ে বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশের ঘরে প্রবেশ করতে পারে। 

গত বছর এফএএ–এর একটি সমীক্ষায় কয়েকটি উড়োজাহাজে এ ধরনের ত্রুটি শনাক্ত ধরা পরে। অবশ্য এর পরেও এখনও পর্যন্ত ৭৮৭ উড়োজাহাজের নিরাপত্তা রেকর্ড বেশ দৃঢ়। 

নেহাম কোম্পানি নামের একটি এভিয়েশন পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্কট হ্যামেল্টন বিবিসিকে বলেন, ‘আমরা এখনও এই এয়ার ইন্ডিয়ার দুর্ঘটনার কারণ জানি না। কিন্তু এই উড়োজাহাজ সম্পর্কে আমরা যতটুকু জানি, তাতে এতে ভ্রমণে আমার কোনো দ্বিধা নেই।’

ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ের কাছে নতুন বিমানবন্দর তৈরি করছে মোদি সরকার। এই বিমানবন্দর তৈরিতে ৮ হাজার শ্রমিক রাত দিন পরিশ্রম করছে।
নিজের দীর্ঘ অভিনয় জীবনের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন চলচ্চিত্রের ‘মমতাময়ী মা’খ্যাত কিংবদন্তি অভিনেত্রী আনোয়ারা বেগম। চোখের জলে ভিজেই নিজের...
বদলির আদেশ অমান্য করে প্রকাশ্যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আট কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আব্দুর রহমান...
লোডিং...
পঠিতনির্বাচিত

এলাকার খবর

 
By clicking ”Accept”, you agree to the storing of cookies on your device to enhance site navigation, analyze site usage, and improve marketing.