সুনামগঞ্জে গতকাল মঙ্গলবার রাত থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। গত তিনদিন সুনামগঞ্জে ও ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ভারী বৃষ্টির ফলে জেলার চারটি উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়।
ভারী বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও মধ্যনগরে অন্তত ২ শতাধিক গ্রামের ৩ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্ধি।
গত কয়েকদিনে ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সিলেট অঞ্চলের নদ-নদীর পানি বেড়ে আবারও বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে আগামী কয়েকদিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিতে কিছু কিছু নিচু এলাকা প্লাবিত...
বন্যা ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে ভেঙে গেছে বেশিরভাগ সড়ক। পানির প্রবল তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেতু ও কালভার্টও। দ্বিতীয় দফা বন্যার নয় দিন পেরোলেও, স্বাভাবিক হয়নি যান চলাচল। এতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে...
বন্যা পরিস্থিতি অবনতির কারণে টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার সব পর্যটন স্পটগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টায় তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা...
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। বন্ধ হয়েছে উজান থেকে নেমে আসা পানির ঢল। সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে বইছে। তবে সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি বাড়ছে। এছাড়া জেলার অভ্যন্তরীণ সকল নদ-নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চলের দিকে ঢলের পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।...